একের পর এক ঘটনায় বাংলায় অস্ত্রের আমদানি হয়েছে বিহার (Bihar) থেকে। মুঙ্গেরি বন্দুক (Mungeri gun) উদ্ধার যেন বাংলার পুলিশের রোজকার কাজ হয়ে দাঁড়িয়েছে। নীতীশ কুমারের বিহারে হাতে হাতে বন্দুক যেভাবে সহজলভ্য হয়ে গিয়েছে তা নিয়ে বাংলার নেতৃত্ব দীর্ঘদিন ধরেই সরব। এরপরেও খোলা বাজারে আগ্নেয়াস্ত্র ও দুষ্কৃতীদের ছাড় দিয়ে রাখার মাশুল এবার দিলো বিহারের এক নাবালক (minor)। এক দুষ্কৃতীর হুকুম তামিল না করায় নাবালকের মাথা তাক করে গুলি চালালো দুষ্কৃতী।
বিহারের মুঙ্গেরে গোবিন্দপুর গ্রামে রবিবার সন্ধ্যায় আগুন পোহাচ্ছিল এক আট বছরের নাবালক (minor)। নীতীশ কুমার নামে এক স্থানীয় দুষ্কৃতী সেই সময় তার কাছে এসে সিগারেট (cigarette) নিয়ে আসতে নির্দেশ দেয়। কিন্তু আট বছরের নাবালক শীতের কারণে উঠে যেতে অস্বীকার করে। আচমকা নাবালকের মাথা তাক করে গুলি (fire) চালায় নীতীশ। এবং সঙ্গে সঙ্গেই ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায়। গুলির শব্দ শুনে স্থানীয়রা ছুটে এসে নাবালককে রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখে। তাকে উদ্ধার করে প্রথমে ধারহরা স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ও পরে সেখান থেকে মুঙ্গের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
এই ঘটনার পরেই বিহারের বিরোধী দলগুলি অরাজকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে। যে ধারহরা থানায় দাগী আসামী হিসাবে চিহ্নিত নীতীশ, সেই ধারহরা থানার (Dharhara police station) পদক্ষেপ নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। গুলি চালানোর ঘটনার তিনদিন পেরিয়ে গেলেও তাকে গ্রেফতার করতে পারেনি বিহার পুলিশ। ঘটনায় ডিসিপি পদমর্যাদার আধিকারিক তদন্তে নেমেছেন।
–
–
–
–
–
–
–





























































































































