বাইক দুর্ঘটনায় গুরুতর জখম হয় হুগলি চুঁচুড়ার স্কুল পড়ুয়া।মুখ্যমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলের মাধ্যমে অপারেশন হওয়ার পর স্বস্তিতে পড়ুয়ার পরিবার।মমতার মানবিকতায় মুগ্ধ পরিবারের লোকজন।মুশকিল আসান হওয়ায় স্বস্তিতে পড়ুয়া।হুগলিতে এই ঘটনাটি ঘটেছে।রীতিমতো হাতজোড় করে মুখ্যমন্ত্রীর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন তিনি। বলেন, তিনি সাহায্যের হাত না বাড়ালে হয়তো ছেলের পা বাদ দিতে হত। কারণ, তাদের কাছে এই পরিমাণ অর্থ জোগাড় করা সম্ভব ছিল না।তিনি জানান, পড়াশোনার পাশাপাশি খেলাধূলার প্রতি বড় টান রয়েছে তার ছেলের। আর সেই খেলার টানে গিয়েই এত বড় দুর্ঘটনার শিকার হয়ে পা হারাতে বসেছিল সাগর। সবকিছু এলোমেলো করে দেয় বাইক দুর্ঘটনা।
খেলে ফেরার সময় বাইক দুর্ঘটনার শিকার হয় স্কুল পড়ুয়া সাগর।বাঁ পা ভেঙে যায়। যন্ত্রণায় ছটফট করতে থাকে সে।একটি নার্সিংহোমে তার অপারেশন হয়। পায়ে প্লেট বসানো হয়। কিন্তু সমস্যা দেখা দেয় পা থেকে প্লেট খোলার সময়।বিষয়টি মুখ্যমন্ত্রীর নজরে আনেন চুঁচুড়ার বিধায়ক অসিত মজুমদার।এরপরেই জট কাটে।জীবনযুদ্ধে বেঁচে থাকার নতুন পথ খুলে যায়।কারণ প্লেট খোলার জন্য যে টাকার প্রয়োজন ছিল, তা জোগাড় করা পরিবারের পক্ষে সম্ভব ছিল না। তারা বিধায়কের মাধ্যমে সাহায্যের জন্য মুখ্যমন্ত্রীর কাছে আবেদন জানান। বিষয়টি নজরে আসতেই মুখ্যমন্ত্রী দ্রুত ওই পড়ুয়ার অপারেশনের জন্য উদ্যোগী হন। এরপরই মুখ্যমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিল থেকে অর্থ বরাদ্দ করা হয়।
প্রসঙ্গত, মুখ্যমন্ত্রীর বিবেচনাধীন তহবিল এবং ত্রাণ তহবিল থেকে চিকিৎসার জন্য সেই সমস্ত রোগীকে আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়।আবেদনকারীকে এই রাজ্যের স্থায়ী বাসিন্দা হতে হয়।যারা হাসপাতাল বা নার্সিংহোমে চিকিৎসাধীন এবং চিকিৎসার ব্যয়ভার বহন করতে অসমর্থ তাদের সাহায্য করা হয়।







































































































































