শিয়ালদহ ESI হাসপাতালের পুরুষ সার্জিক্যাল বিভাগে অগ্নিকাণ্ডের জেরে প্রশ্নের মুখে কর্তৃপক্ষের ভূমিকা। হাসপাতালে সুপার বলছেন, OT সংস্কারের কাজ চলছিল সেখান থেকেই শর্টসার্কিটে আগুন ছড়িয়েছে। এরপরই শ্রমমন্ত্রী মলয় ঘটক প্রশ্ন তুলেছেন যে কাজ কয়েক মাস আগেই শেষ হয়ে যাওয়ার কথা তা এখনও পর্যন্ত অসম্পূর্ণ কেন? এই বিষয় নিয়ে ইএসআই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলতে চান তিনি। অগ্নিকাণ্ডের পর রোগীদের দ্রুত অন্যত্র স্থানান্তরিত করা হলেও একজনের মৃত্যুর খবর মিলেছে। জানা গেছে ৫৪ বছর বয়সী ক্যান্সার আক্রান্ত পেশেন্টের মৃত্যু হয়েছে, যদিও হাসপাতাল সুপারের দাবি এই ঘটনার সঙ্গে অগ্নিকাণ্ডের কোনও সম্পর্ক নেই। কিন্তু মৃতের পরিবার এই যুক্তি মানতে নারাজ। তাঁদের দাবি ধোঁয়ায় দম বন্ধ হয়ে মৃত্যু হয়েছে রোগীর।

শুক্রবার ভোররাতে শিয়ালদহ ইএসআই হাসপাতালে বিধ্বংসী আগুনের খবর পেতেই ঘটনাস্থলে পৌঁছন সুজিত বসু। যুদ্ধকালীন তৎপরতায় উদ্ধার করা হয় রোগীদের। প্রায় আড়াই ঘণ্টার প্রচেষ্টায় ১০টি ইঞ্জিন আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে পেরেছে। এই বিষয়ে হোসপাইপের গলদ মেনে নিয়েছেন স্বয়ং সুপার। তদন্তের আশ্বাস দিয়েছেন দমকলমন্ত্রী। আপাতত হাসপাতালের বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে রাখা হয়েছে। শুক্রবার সারাদিন আউটডোর পরিষেবা বন্ধ থাকছে।









































































































































