দুর্গাপুজোর (Durga Puja) চার দিন ট্রেন সফরে বাঙালি খাবারের (Bengali Food) এলাহী ব্যবস্থা। রেল সূত্রে (ER) খবর সপ্তমী থেকে দশমী প্রত্যেকদিন প্রাতরাশ থেকে ডিনারের মেনুতে ১০০ শতাংশ পুজো ফ্লেভার রাখা হচ্ছে এবার। বাঙালিয়ানার কথা মাথায় রেখে রাজধানী, বন্দে ভারত, দুরন্ত ও শতাব্দী এক্সপ্রেসে মাছের কালিয়া থেকে মুর্গ পোলাও, কাঁচালঙ্কা চিকেন থেকে দই পটল বা ছানার ডালনা। ট্রেনে যাত্রা করতে করতে এই খাবার তো খেতেই পারেন, পাশাপাশি হাওড়া- শিয়ালদহের (Howrah Sealdah Station) মত বড় স্টেশনের ফুডপ্লাজাতেও মিলবে এই মেনু।

আইআরসিটিসির (IRCTC) পূর্বাঞ্চলের এজিএম (ক্যাটারিং) কৌশিক বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছেন, যাত্রীদের যাতে কোনওমতেই ঠান্ডা খাবার পরিবেশন না করা হয় সেদিকে নজর দেওয়ার পাশাপাশি, খাবার গরম করলে যাতে স্বাদের তারতম না হয় সেটাও নিশ্চিত করার পরিকল্পনা করা হয়েছে। পুজোর দিনগুলোতে শারদীয় প্রাতরাশের মেনুর নাম রাখা হয়েছে ‘আগমনী’। যেখানে থাকছে, কড়াইশুটির কচুরি, ছোলার ডাল ও সন্দেশ। এছাড়াও সপ্তমী থেকে দশমী , চারদিন বাঙালি খাবারের অঢেল আয়োজন। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক এই পুজোতে রেল সফরে কোন কোন খাবার রয়েছে যাত্রীদের জন্য –
সপ্তমী (শারদীয় নিরামিষ থালি) – বাসন্তী পোলাও, লুচি, আলু বা বেগুন ভাজা, ভাজা মুগের ডাল, দুটো নিরামিষ ডিসে থাকবে দই-পটল বা ছানার ডালনা অথবা নবরত্নকারি।
অষ্টমী (শারদীয় নিরামিষ থালি) – মালাই কোপ্তা, আলু-পনির, মটরশুটির তরকারি, চাটনি, পাঁপড়, রাজভোগ ও মিষ্টি।
নবমী (শারদীয় আমিষ থালি) – বাসন্তী পোলাও, সরষে ইলিশ, মালাই কোপ্তা, আলু-পনির, চাটনি, পাঁপড়, মিষ্টি।
দশমী (শারদীয় মাটন থালি) – অন্যান্য দিনের খাবারের সঙ্গে জুড়ে যাবে কচি পাঁঠার ঝোল।




 
 
 
 



































































































































