আরজি কর-কাণ্ডের মামলায় আদালতে বিস্ফোরক দাবি সিবিআইয়ের। রবিবার সিবিআই আদালতে জানায়, নির্যাতিতার পরিবার দ্বিতীয়বার ময়নাতদন্তের দাবি করেছিল। সেই দাবি ফুৎকারে উড়িয়ে দেওয়া হয়। আরজি কর-কাণ্ডের মামলায় আদালতে বিস্ফোরক দাবি সিবিআইয়ের।
রবিবার আদালতে সিবিআই দাবি করে, সন্দীপ ও অভিজিতের মধ্যে লাগাতর কথোপকথন হয়েছে। কল ডিটেল রেকর্ডসে তার প্রমাণ আছে। ঘটনার দিন সকাল ১০টায় খবর পান টালা থানার ওসি। অথত ১১টার সময় যান। এক ঘণ্টার ব্যবধান রয়েছে। অথচ টালা থানা থেকে আরজি করের দূরত্ব মাত্র এক কিলোমিটার।
সিডিআরে সন্দীপের কথোপকথন আছে। এর পিছনে থাকতে পারে ষড়যন্ত্রও। সন্দীপ ও অভিজিৎকে মুখোমুখি বসিয়ে জেরা করতে চায় সিবিআই। পরিবার দ্বিতীয় ময়নাতদন্তের দাবি করলেও তৎকালীন ওসি টালা বা পুলিশ কেন পরিবারের কথা শোনেনি, আদালতে প্রশ্ন তোলে সিবিআই। এটাও ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে দাবি করছে সিবিআই।
শনিবার রাতে গ্রেফতার করা হয় টালা থানার তৎকালীন ওসি অভিজিৎ মণ্ডলকে। সিবিআই গ্রেফতার করে তাঁকে। রবিবার শিয়ালদহ আদালতের সেকেন্ড জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট বিচারক পামেলা গুপ্তার এজলাসে তোলা হয়।
এদিন সিবিআইয়ের তরফে অভিজিৎ মণ্ডলকে হেফাজতে নেওয়ার জন্য আবেদন জানানো হয়। সেখানে সিবিআই যে সমস্ত বিষয় তুলে ধরে, তার মধ্যে অন্যতম শেষকৃত্যের পর্বটি। ময়নাতদন্তের পর তিলোত্তমার দেহ তড়িঘড়ি দাহ করার জন্য শ্মশানে নিয়ে যাওয়া হয় বলে অভিযোগ।








































































































































