আগামী রবিবার একুশে জুলাই (2st July) ধর্মতলায় তৃণমূলের শহিদ দিবস। রাজ্যের শাসক দলের বার্ষিক এই সমাবেশে নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বার্তা শুনতে লক্ষ লক্ষ মানুষ ভিড় করবেন। রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে কলকাতায় আসবেন তৃণমুল কর্মী-সমর্থকরা কোচবিহার-দার্জিলিং সহ উত্তরবঙ্গের কয়েক হাজার তৃণমূল কর্মী দু’দিন আগে থেকেই শহরের বুকে পা রাখবেন। তাই প্রতিবছরই সল্টলেক সেন্ট্রাল পার্ক সংলগ্ন প্রাঙ্গণে উত্তরবঙ্গের তৃণমূল কর্মীদের থাকা-খাওয়ার বিশেষ ব্যবস্থা করা হয়।


কর্মীদের রাখার জন্য সল্টলেকে জোরদার প্রস্তুতি চলছে। তৈরি হচ্ছে আটটি জার্মান হ্যাঙ্গার। এছাড়াও থাকছে বেশ কয়েকটি ক্যাম্প। প্রায় ৩০ হাজার কর্মীকে রাখার ব্যবস্থা সু-বন্দোবস্ত করা হচ্ছে। পৃথক খাবারের জায়গা, মেডিক্যাল ক্যাম্প, অনুসন্ধান কেন্দ্র থেকে শৌচালয়, সমস্ত ব্যবস্থা করা হচ্ছে সেখানে। মূল গেটগুলির বাইরের অংশ তৃণমূল নেত্রীর ছবি সহ ২১ জুলাইয়ের (21st July) ব্যানার-হোর্ডিংয়ে ছেয়ে ফেলা হয়েছে।

দলীয় সূত্রে খবর, দু-তিনদিন আগেই উত্তরবঙ্গের কর্মীরা এখানে চলে আসেন। সমাবেশের আগের দিন পর্যন্ত আসতে থাকেন। সেন্ট্রাল পার্ক থেকে ধর্মতলায় পাঠানোর জন্য ১০০টিরও বেশি বাস রাখা থাকে। এবারও সেই ব্যবস্থা করা হয়েছে। তাঁদের সবাইকে শিয়ালদহ স্টেশনে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখান থেকে কর্মীরা পদযাত্রা করে সমাবেশে যোগ দেন। তবে এখন সেন্ট্রাল পার্ক থেকে শিয়ালদহ পর্যন্ত মেট্রো পরিষেবা চালু হয়েছে। অনেকে মেট্রোতেও ওঠেন। সেন্ট্রাল পার্কের এই আয়োজনের মূল দায়িত্বে রয়েছেন বিধাননগরের বিধায়ক তথা রাজ্যের মন্ত্রী সুজিত বসু।

আরও পড়ুন: থানার মধ্যেই মাকে আক্রমণ গুণধর ছেলের! ভিডিও ভাইরাল হতেই বিপাকে যোগী সরকার








































































































































