বরাবরই নারী ক্ষমতায়নে জোর দেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। বাদ গেল না লোকসভা নির্বাচনের প্রার্থী তালিকাও। সেখানেও বাংলার ৪২ আসনের মধ্যে মহিলা সংখ্যা ১২। মোট প্রার্থীর ২৯ শতাংশ।

একনজরে তৃণমূলের মহিলা প্রার্থীদের নাম
- বারাসত- ডাঃ কাকলি ঘোষ দস্তিদার
- বর্ধমান পূর্ব- ডাঃ শর্মিলা সরকার
- বীরভূম- শতাব্দী রায়
- বিষ্ণুপুর- সুজাতা মণ্ডল
- আরামবাগ- মিতালি বাগ
- হুগলি- রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়
- যাদবপুর- সায়নী ঘোষ
- জয়নগর- প্রতিমা মণ্ডল
- কলকাতা- মালা রায়
- কৃষ্ণনগর- মহুয়া মৈত্র
- মেদিনীপুর – জুন মালিয়া
- উলুবেড়িয়া- সাজদা আহমেদ
তালিকায় রয়েছেন গতবারের নির্বাচনে জয়ী প্রার্থী মালা, কাকলি, শতাব্দী, মহুয়া, প্রতিমা ও সাজদা হয়েছিলেন। এবারও তাঁদের উপরেই ভরসা রেখেছেন তৃণমূল (TMC) নেতৃত্ব। কিন্তু কয়েকজন জিতেও বাদ পড়েছেন। সেই তালিকায় রয়েছেন আরামবাগের সাংসদ অপরূপা পোদ্দার, বসিরহাটের সাংসদ নুসরত জাহান, যাদবপুরের সাংসদ মিমি চক্রবর্তীরা। এর মধ্যে সাংসদ পদ ছাড়ার সিদ্ধান্ত আগেই জানিয়েছিলেন মিমি। তবে, তাঁর ইস্তফা গৃহীত হয়েছে কি না, এখনও জানা যায়নি। ফলে এবারের প্রার্থী তালিকায় মিমির নাম না থাকা অপ্রত্যাশিত নয়। বসিরহাটের বিদায়ী সাংসদ নুসরতকে নিয়ে সন্দেশখালির ঘটনার পরে অনেক অলোচনা হয়েছে।
সভামঞ্চ থেকে প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করে ৪২টি আসনের প্রার্থী ব্রিগেডের র্যাম্পে হেঁটেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। তাতেই পর পর ছিলেন রচনা থেকে জুন, সায়নী থেকে শতাব্দী, সুজাতা থেকে মহুয়া। তৃণমূলের এবারের রাজ্যসভার প্রার্থী তালিকাতেও ছিল নারী শক্তির জয়। চারজনের মধ্যে তিনজনই মহিলা- সাগরিকা ঘোষ, সুস্মিতা দেব ও মমতাবালা ঠাকুর। কন্যাশ্রী থেকে লক্ষ্মীরভাণ্ডার বাংলার মহিলাদের এগিয়ে রাখেন তৃণমূল সভানেত্রী। লোকসভা ভোটের তালিকাতেও তার প্রভাব লক্ষ্য করা গেল।








































































































































