রাজপথে সব রাস্তা আজ ব্রিগেডমুখী। অপেক্ষার অবসান, ব্রিগেডে শুরু তৃণমূল কংগ্রেসের ‘জনগর্জন সভা’র (Janogarjon Sabha)পূর্ববর্তী সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। ঘড়ির কাঁটায় ঠিক সকাল ১১টায় মঞ্চে উদ্বোধনী নৃত্য পরিবেশন করেন দেবলীনা কুমার (Debolina Kumar)ও তাঁর নৃত্যগোষ্ঠী। শুরুতে ‘ ধিতাং ধিতাং’ বোলে ব্রিগেডে উপস্থিত অসংখ্য কর্মী সমর্থকের উন্মাদনা চোখে পড়ার মতো। এরপরই মঞ্চে আসেন মন্ত্রী শশী পাঁজা ও মন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য। উপস্থিত অতিথি, রাজ্য ও জেলাস্তরের বিভিন্ন শাখা সংগঠনের বরণ করে নেওয়া হয়। ততক্ষণে মঞ্চে পরিবর্তন গোষ্ঠীর তাঁদের সঙ্গীত উপস্থাপনে প্রস্তুত। তাঁদের গলায় ধ্বনিত হল তৃণমূলের জয়গান। ততক্ষণে মাঠ প্রায় অর্ধেকের বেশি ভরে গিয়েছে। মুখে ‘জয় বাংলা’ শ্লোগান আর হাতে তৃণমূলের পতাকা নিয়ে আজ সবার গন্তব্য শুধুই ‘জনগর্জন সভা’।


রবিবাসরীয় কলকাতায় আজ অন্য মেজাজ। আজ সকলের মুখে শুধুই মমতা – অভিষেক, লক্ষ্য জনগর্জন সভা। কেন্দ্রীয় বঞ্চনার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানিয়ে সব জেলা থেকেই তৃণমূল কর্মী সমর্থকেরা আজ রাজপথে। শ্যামবাজার পাঁচ মাথার মোড় থেকে শুরু করে হাজরা কিংবা হাওড়া স্টেশন, একাধিক মিছিল এগোচ্ছে ব্রিগেডের দিকে। কারোর হাতে ঢাক, কেউ এনেছেন তাসা, কেউ আবার প্রতীকী ওয়াশিং মেশিনে বিজেপিকে তুলোধোনা করছেন। ব্রিগেড সভামঞ্চে আর কিছু ক্ষণের মধ্যে তৃণমূল নেতা-নেত্রীরা বক্তব্য রাখতে শুরু করবেন। তার আগে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান চলছে।

মঞ্চে কখনও বাংলা আধুনিক গান আবার কখনও কালজয়ী ‘ হৃদমাঝারে রাখব’ গেয়ে উঠলেন লক্ষণ দাস বাউল। এদিন পুরুলিয়ার বিখ্যাত ছৌ নাচ পরিবেশন করেন শিল্পী যোধারাম কুমার। বাংলা ব্যান্ড ‘জয়ী’ সঙ্গীত পরিবেশন করে। কড়া রোদেও রেকর্ড ভিড় তৃণমূলের ব্রিগেডে।









































































































































