শীতের দাপটে জবুথবু বাংলায় এবার নতুন বিপদ! ফিরছে কোভিড (Covid)। কামব্যাক ইনিংসে ইতিমধ্যেই টার্গেট কলকাতা (Kolkata)। শহরের তিন হাসপাতালে তিন জন কোভিড আক্রান্তের সন্ধান মিলায় উদ্বেগ বাড়ছে চিকিৎসকদের। দু’জন কলকাতার বাসিন্দা। তৃতীয় জন ছ’মাসের একটি শিশু যে বিহারের বাসিন্দা। একজন কলকাতা মেডিক্যাল কলেজে ও বাকি দু’জন বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন বলে খবর।


ফের তাজা হচ্ছে আতঙ্কের স্মৃতি। দেশে আচমকাই বৃদ্ধি পেয়েছে কোভিড সংক্রমণ। বেশ কয়েকটি রাজ্যে মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। দক্ষিণ ভারতে ওমিক্রনের নতুন উপরূপ জেএন.১-এর দাপট সব থেকে বেশি। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের (Central Health Department) পরিসংখ্যান বলছে, গত ২৪ ঘণ্টায় কোভিডে আক্রান্ত ছ’জনের মৃত্যু হয়েছে। সারা দেশে সক্রিয় কোভিড রোগীর সংখ্যা ২ হাজার ৬৬৯। একদিনে মোট আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় চারশোর কাছাকাছি পৌঁছেছে। যদিও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছে এই নয়া ভ্যারিয়েন্ট ঠিক কতটা শক্তিশালী সে বিষয়ে এখনই স্পষ্ট করে কিছু বলা সম্ভব নয়, তবে সতর্কতা অবলম্বন করাই বুদ্ধিমানের কাজ। কী ভাবে ভারত এই JN1 ভ্যারিয়ান্টের সংক্রমণ সামাল দেবে তা নিয়ে কিছুটা হলেও দ্বিধাবিভক্ত স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা। সামনেই ক্রিসমাস এবং বর্ষবরণ, তাই উৎসবের মরশুমে সকলকে সচেতন থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।স্বাস্থ্যমন্ত্রী মনসুখ মান্ডব্য এদিন বলেন, কোভিড ১৯-এর নতুন স্ট্রেনের বিরুদ্ধে সতর্ক এবং প্রস্তুত থাকা গুরুত্বপূর্ণ। এর উপসর্গগুলি পর্যবেক্ষণ করার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। হাসপাতালগুলিকেও পর্যাপ্ত বেড রাখার কথা বলা হয়েছে। তবে এখনো পর্যন্ত কোথাও RTPCR টেস্ট সেভাবে বাধ্যতামূলক করা হয়নি।





































































































































