বাংলা আবার সেরার সেরা, ভূমি সংক্রান্ত বিভিন্ন কাজ যেমন- জমির নথিভুক্তিকরণ, ভূমি কর সম্পর্কিত মানচিত্র, জমির রেকর্ড ইত্যাদি ডিজিটালাইজেশনে উল্লেখযোগ্য সাফল্যের কারণে রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু (Draupadi Murmu)বাংলার ১১টি জেলাকে ভূমি সম্মান (Bhoomi Samman)দিয়ে ভূষিত করলেন। সমাজমাধ্যমে এই ঘটনার কথা উল্লেখ করে উচ্ছ্বসিত বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। এদিন টুইটারে মুখ্যমন্ত্রী লিখেছেন, “আমি ঘোষণা করতে পেরে গর্বিত যে পশ্চিমবঙ্গ সরকার ‘ভূমি সম্মান প্লাটিনাম পুরস্কার’ পেয়েছে। ভূমি রেকর্ডের আধুনিকীকরণে অসামান্য কৃতিত্বের জন্য ভারতের ‘সেরা রাজ্য’ স্বীকৃতি বাংলার। বাঁকুড়া, হাওড়া, মুর্শিদাবাদ এবং নদিয়া জেলাগুলিও ভূমি রেকর্ডের আধুনিকীকরণের জন্য পুরস্কার পেয়েছে। তৃণমূল সরকার সর্বদা স্বচ্ছতার স্বার্থে এবং বাংলার জনগণকে আরও ভালো পরিষেবা দেওয়ার জন্য সরকারি রেকর্ডগুলি আধুনিকীকরণ ও ডিজিটালাইজ করার চেষ্টা করছে। যারা বাংলাকে আবারও গর্বিত করেছেন আমি তাদের সবাইকে অভিনন্দন জানাই!”


বাংলার সরকারের নানা কাজে এর আগেও একাধিকবার কেন্দ্রের স্বীকৃতি মিলেছে। রাষ্ট্রপতির কাছ থেকে প্ল্যাটিনাম পুরষ্কার পেয়েছে ‘দুয়ারে সরকার’ প্রকল্প। আবার কেন্দ্রের ইলেকট্রনিক্স এবং আইটি দফতর ‘ডিজিটাল ইন্ডিয়া’র আওতায় ‘পাবলিক প্ল্যাটফর্ম’ বিভাগে প্ল্যাটিনাম সম্মান দিয়েছে বাংলাকে। প্রশাসনিক সূত্রের খবর, পুরস্কার পাওয়া জেলা গুলিতে ভূমি সংক্রান্ত বিভিন্ন কাজ যেমন- জমির নথিভুক্তিকরণ, ভূমি কর সম্পর্কিত মানচিত্র, জমির রেকর্ড ইত্যাদি ডিজিটালাইজেশনে উল্লেখযোগ্য সাফল্যের কারণেই তাদেরই এই সম্মানে ভূষিত করা হয়। গোটা দেশের মোট ৭৫টি জেলাকে এই সম্মান দেওয়া হয়েছে, যার মধ্যে ১১টি জেলা বাংলার। জমি সক্রান্ত বিভিন্ন তথ্যের ১০০ শতাংশ ডিজিটালাইজেশন সম্পন্ন, এই জেলাগুলি প্ল্যাটিনাম জেলার তালিকায় স্থান পেয়েছে। সেই তালিকায় রয়েছে- বাঁকুড়া, হাওড়া, মুর্শিদাবাদ, নদিয়া, হুগলি, উত্তর ২৪ পরগনা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব মেদিনীপুর, পশ্চিম মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম ও পুরুলিয়া। এই সব জেলার প্রায় ১০০ শতাংশ ভূমি সংক্রান্ত তথ্যের ডিজিটাইলজেশনের কাজ শেষ হয়ে গিয়েছে।











































































































































