রাজ্যে পঞ্চায়েত ভোটের আবহে পুরুলিয়ার আদ্রায় দলীয় কার্যালয়েই খুন হন আদ্রা শহর তৃণমূল সভাপতি ধনঞ্জয় চৌবে। দুষ্কৃতীরা বাইকে চেপে এসে গুলি করে হত্যা করেন তৃণমূল নেতাকে। গুলি করা হয় তাঁর দেহরক্ষীকেও, জখম হলেও অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচে যান তিনি। ওই ঘটনায় ইতিমধ্যেই কংগ্রেস প্রার্থী সহ দু’জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

আজ, শনিবার ধনঞ্জয়ের দাদা আনন্দ চৌবেকে ফোন করেন রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোস। তাঁর কাছ থেকে পুরো ঘটনা শোনেন রাজ্যপাল। পরিবার এখন কেমন আছে তাও জানাতে চান। পাশপাশি ওই ঘটনার পেছনে কারা রয়েছে বলে আনন্দ অনুমান করছেন তাও তিনি জানতে চান।
সূত্রের খবর রাজ্যপাল নির্বাচন কমিশনকে বলেছেন ২৪ ঘণ্টার মধ্যে দোষীদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য। নিহতের সন্তাদের পড়াশোনার জন্য আর্থিক সাহায্য করার কথাও ঘোষণা করেছেন সি ভি আনন্দ বোস।

গত, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় রেল শহর আদ্রার পাণ্ডে বাজারের কাছে দলের কার্যালয়েই বসেছিলেন তৃণমূল নেতা ধনঞ্জয় চৌবে। সঙ্গে ছিলেন তাঁর দেহরক্ষী রাজ্য পুলিশের কনস্টেবল শেখর দাসও। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, আচমকাই কয়েকজন দুষ্কৃতী এসে তৃণমূল নেতাকে লক্ষ্য পরপর ৬ রাউন্ড গুলি চালায়। তাঁকে বাঁচাতে গিয়ে গুলিবিদ্ধ হন দেহরক্ষীও। তবে দেহরক্ষী প্রাণে বেঁচে গেলেও গুলিবিদ্ধ ধনঞ্জয় চৌবের মৃত্যু হয়।
আরও পড়ুন- শিক্ষায় এগিয়ে বাংলা! এশিয়ার সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় কলকাতা ও যাদবপুর







































































































































