ইতিমধ্যেই প্রকাশিত হয়েছে চলতি বছরের মাধ্যমিকের ফল। বুধবার ফল বেরোনোর পর দেখা যায় এবছরও মেধা তালিকায় জেলার স্কুলগুলির জয়জয়কার। এবছর মেধাতালিকায় প্রথম দশে জায়গা করে নিয়েছে মোট ৮৪ জন। এবারই প্রথম সেই তালিকায় নেই কলকাতার কোনও স্কুলের নাম অর্থাৎ ৮৪ জনই জেলার বিভিন্ন স্কুলের পড়ুয়া।
এদিন সকাল ১০টায় ডিরোজিও ভবনে সাংবাদিক বৈঠক করে মাধ্যমিকের ফল আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করেন মধ্যশিক্ষা পর্ষদের সভাপতি রামানুজ গঙ্গোপাধ্যায় । ১৬টি জেলা থেকে ১১৮ জন প্রথম দশে রয়েছে।
প্রসঙ্গত, এ বছর মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ৬,৮২,৩২১জন।পাশ করেছে ৫,৬৫৪২৮ জন।এ বছরের মাধ্যমিকে ফেল করেছেন ১ লক্ষের বেশি পরীক্ষার্থী।৪৪ হাজার শিক্ষক খাতা দেখেছেন।মহিলা পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ২২ শতাংশের বেশি। পর্ষদ সূত্রে জানানো হয়েছে, প্রতিটি মার্কশিটে কিউআর কোড থাকছে।
পাশের হারের দিক থেকে পূর্ব মেদিনীপুর রয়েছে প্রথম স্থানে ৯৬.৮১ শতাংশ, দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে কালিম্পং ও তারপর কলকাতা।
মাধ্যমিক পরীক্ষায় পাশের হার ৮৬.১৫ শতাংশ।১৬টি জেলা থেকে ১১৮ জন প্রথম দশে। ৬০ শতাংশের উপরে নম্বর পেয়েছে ১৩.৬৭ শতাংশ।
মাধ্যমিকে প্রথম দেবদত্তা মাজি, কাটোয়া দুর্গাদাসী চৌধুরাণী গার্লস হাই স্কুল। তার প্রাপ্ত নম্বর ৬৯৭. ৯৯ শতাংশ। দ্বিতীয় শুভম পাল বর্ধমান মিউনিসিপাল হাই স্কুল ও রিফাত হাসান, সরকার রামকৃষ্ণ মিশন বিবেকানন্দ বিদ্যামন্দির মালদহ, তাদের প্রাপ্ত নম্বর ৬৯১, ৯৮.৭১ শতাংশ। তৃতীয় অর্ক মণ্ডল, টাকি রামকৃষ্ণ মিশন হাই স্কুল। সৌম্যদীপ মল্লিক, বেড়াচাঁপা উচ্চ বিদ্যালয়, মহম্মদ সর্বাজ ইমতিয়াজ মালদহ ও স্বরাজ পাল প্রাপ্ত নম্বর ৬৯০, ৯৮.৫৭ শতাংশ। চতুর্থ সমাদ্রিতা সেন, অনিস বারুই, নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশন বিদ্যালয় ও তুহিন বেরা, অর্ক বন্দ্যোপাধ্যায়, তাদের প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৯ পেয়েছে।







































































































































