কালিয়াগঞ্জে পুলিশি অভিযান চলাকালীন যুবকের মৃত্যুর ঘটনার তদন্তভার নিল সিআইডি।সোমবার সকাল থেকেই কাজ শুরু করতে চলেছে রাজ্যের গোয়েন্দা দফতর।ঘটনার পাঁচদিনের মাথায় ঘটনার তদন্তভার নেওয়া হল। ইতিমধ্যেই এই খবর জানিয়েছেন ডিআইজি অনুপ জয়সওয়াল। তিনি জানিয়েছেন, ”রাজ্য সরকারের নির্দেশে সিআইডি তদন্তভার নিচ্ছে।”


আরও পড়ুন:প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন! মোদিকে তাক ছোড়া হল মোবাইল! কেন?

গত বুধবার কালিয়াগঞ্জের সীমান্তবর্তী গ্রাম রাধিকাপুরে পুলিশি অভিযানে মৃত্যুঞ্জয় বর্মণ নামে এক রাজবংশী যুবকের মৃত্যু হয়। অভিযোগ ওঠে পুলিশের গুলিতেই মৃত্যু হয় মৃত্যুঞ্জয়ের। এমনকী ময়নাতদন্তের রিপোর্টেও বুলেটের আঘাত মিলেছে। ঘটনায় উত্তাল হয়ে ওঠে রাধিকাপুর। যদিও এখনও কালিয়াগঞ্জে উত্তেজনা বহাল রয়েছে। অসুস্থ মৃত্যুঞ্জয়ের বাবা রবীন্দ্রনাথ বর্মন, স্ত্রী গৌরীদেবী এখনও শোক কাটিয়ে উঠতে পারেনি। মৃতের দাদা মৃণাল বর্মন কালিয়াগঞ্জ থানার এএসআই মোয়াজ্জেম হোসেনের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করে দাবি করেন, এএসআইয়ের নেতৃত্বেই পুলিশি অভিযান চলে।


প্রসঙ্গত, গত বুধবার রায়ঞ্জের রাধিকাপুরে একটি বাড়িতে পুলিশ অভিযান চালায় বলে অভিযোগ। কালিয়াগঞ্জে থানা ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় স্থানীয় পঞ্চায়েত সমিতির সদস্য বিষ্ণু বর্মণের বাড়িতে যায় পুলিশ। সেখানেই ফের অশান্তি বাধে। তাতেই গুলি চলে বলে অভিযোগ। সেই ঘটনায় মৃত্যু হয় মৃত্যুঞ্জয় বর্মণের। এরপরই ঘটনায় লাগে রাজনীতির রং। মৃত যুবক বিজেপি কর্মী বলে দাবি করে পথে নামে বিজেপি। রায়গঞ্জে অবরোধ কর্মসূচির ডাক দেয় গেরুয়া শিবির। রায়গঞ্জের সাংসদ দেবশ্রী চৌধুরী শিলিগুড়ি মোড়ে অবস্থানে বসেন। সেখানে সাংসদ, জেলা বিজেপি নেতৃত্বের সঙ্গে দেখা যায় বিষ্ণু বর্মণকেও।








































































































































