১৯৭১ সালের ১৭ মার্চ এমনই নৃশংসতার সাক্ষী হয়েছিল বর্ধমান(Burdwan) শহর। প্রকাশ্যে শহরের সাঁইবাড়ির(Saibari) বাসিন্দাদের একে একে টেনে হিঁচড়ে ঘর থেকে বের করে নৃশংসভাবে খুন করার অভিযোগ ওঠে সিপিএমের বিরুদ্ধে। খুন হন মলয় সাঁই, প্রণব সাঁই, জিতেন রায়রা। বিনা প্ররোচনায় নৃশংস গণহত্যার সেদিনের সেই ঘটনার নিন্দায় মুখর হন ইন্দিরা গান্ধী থেকে শুরু করে গোটা দেশের কংগ্রেস নেতৃত্ব। পরবর্তীকালে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও দলের নেতা-কর্মীদের এই দিনটি স্মরণ ও শহিদদের শ্রদ্ধাজ্ঞাপনের নির্দেশ দেন। শুক্রবার ১৭ মার্চ সাঁইবাড়ি গণহত্যার অতীত স্মরণ করে ওইদিন শহিদদের শ্রদ্ধাজ্ঞাপন কর্মসূচি পালন করতে চলেছে তৃণমূল।

এই কর্মসূচি প্রসঙ্গে রাজ্যের মন্ত্রী স্বপন দেবনাথ বলেন, ‘আমি প্রত্যেক বছর ১৭ মার্চ বর্ধমান গিয়ে সাঁইবাড়ি গণহত্যার শহিদদের শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করি। শহিদবেদিতে মালা দিই।’ আরও বলেন, ‘সিপিএমের হার্মাদ বাহিনীর নৃশংসতার নজির হচ্ছে সাঁইবাড়ি গণহত্যা। গোটা দেশের নিরিখে এতবড় নৃশংস রাজনৈতিক গণহত্যার নজির খুব কম আছে। খুন করে নিহতদের রক্ত দিয়ে ভাত মাখা হয়েছিল।’ বর্ধমান শহর তৃণমূল কংগ্রেসের তরফে প্রত্যেকবারের মত এবারও শুক্রবার সাঁইবাড়ি গণহত্যার শহিদদের স্মরণ ও শ্রদ্ধাজ্ঞাপনের আয়োজন করা হয়েছে।









































































































































