দীর্ঘদিন জমির পাট্টা পাননি গ্রামবাসী। কেশপুরে যাওয়ার পথে খড়গপুরের কাছে মাতকাতপুর গ্রামে নেমে স্থানীয়দের কাছে সেই অভিযোগ শোনেন তৃণমূলের (TMC) সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee)। সেখানে দাঁড়িয়েই ফোন করেন রাজ্যের সেচমন্ত্রী পার্থ ভৌমিককে (Partha Bhowmick)। ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই শুরু হয় তৎপরতা। মাতকাতপুর গ্ৰামে পাট্টা দেওয়ার প্রাথমিক কাজ শুরু করল জেলা প্রশাসন।
রবিবার ছুটির দিন। কিন্তু সকালেই গ্ৰামে পৌঁছন খড়গপুর ১ নম্বর ব্লকের বিডিও দেবদত্ত চক্রবর্তী। মাতকাতপুর গ্ৰামের ৩৯৬ ও ৩৬৪ দাগের ও এনিকেট খালের ধারে মোহনপুর গ্ৰামের ৩৩০টি পরিবারের থেকে পাট্টার জন্য আবেদনপত্র (application) সংগ্রহ করেন BDO।
শনিবার দুপুরে কেশপুরের আনন্দপুরে সভা করতে যাওয়ার পথে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় নেমে পড়েন কংসাবতী নদীর তীরে মাতকাতপুরে। তাঁকে কাছে পেয়ে স্থানীয়রা জানান, দীর্ঘদিন ধরে পাট্টা পাচ্ছেন না তাঁরা। ফলে আটকে গিয়েছে আবাস যোজনার টাকা। অভিযোগ শুনেই পাট্টা দেওয়ার ব্যবস্থা করে দেওয়ার জন্য সেচমন্ত্রীকে ফোন করে আবেদন জানান অভিষেক। কারণ, ওই জমি সেচ দফতরের অধীনে। এরপরেই তৎপর হয় প্রশাসন। বিডিও জানান, পাট্টার চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়ার এক্তিয়ার মহকুমা শাসকের। তবে, এই তৎপরতায় খুশি গ্রামের মানুষ। তাঁদের কথায়, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের হস্তক্ষেপেই এটা সম্ভব হয়েছে।







































































































































