পাঁশকুড়া রাতুলিয়া অঞ্চলে তৃণমূলের কর্মীসভায় দলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক কুণাল ঘোষ ‘দিদির সুরক্ষা কবচ’ নিয়ে বললেন, রাজনীতি আছে থাকবে কিন্তু এটা এমন একটা কর্মসূচি যেখানে তৃণমূলের বেশ কিছু প্রকল্প সারা দেশের মধ্যে অত্যন্ত গ্রহণযোগ্য এবং মডেল হয়ে উঠেছে।কুণালের সাফ কথা, এখানকার বিজেপি নেতারা বলতে পারেন ‘কাজ হচ্ছে না কাজ হচ্ছে না’ অথচ দিল্লি বলছে বিভিন্ন প্রকল্পে দেশের মধ্যে প্রথম বাংলা।
এ প্রসঙ্গে তিনি স্মরণ করিয়ে দেন যে, সম্প্রতি ‘দুয়ারে সরকার’ দেশের মধ্যে প্রথম হয়ে রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মূর্মুর কাছ থেকে পুরস্কার গ্রহণ করেছে।তিনি বলেন,রাজ্য সরকারের ৫০ থেকে ৬০ টি প্রকল্প আছে। রূপশ্রী-কন্যাশ্রী-স্বাস্থ্যসাথী-স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড এর মতো নানান প্রকল্পের মাধ্যমে জীবনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে মানুষ উপকার পাচ্ছেন।
এরই পাশাপাশি, একটি অডিও ক্লিপ শোনান কুণাল। ‘কাঁথিবাসী পূর্বমেদনীপুরবাসী চিরদিন দিদির কাছে কৃতজ্ঞ থাকবে’ বিরোধী দলনেতার বছর দুয়েক আগের অডিও ক্লিপ মঞ্চে শোনান তৃণমূল মুখপাত্র।বলেন, ২০২০ তে শুভেন্দুর এই বক্তব্য শুনলেন।আর নারোদা মামলায় সিবিআই এফআইআর করার পরেই বিজেপিতে গিয়ে আশ্রয় নিয়েছে।
আরও একটি অডিও ক্লিপিংস শোনান কুণাল। যেখানে শুভেন্দু বলছেন, এই বিজেপি নেতারা বাংলার সংস্কৃতি জানেনা। যদি বাংলার সংস্কৃতি জানতো তাহলে বিদ্যাসাগরের মূর্তি ভাঙতো না। জননেত্রীর নেতৃত্বে বাঙালিদের এক হয়ে এগোতে হবে।কুণালের কটাক্ষ, এই কথাগুলো কথা কে বলছেন ? শুভেন্দু।
এদিন কুণাল বলেন, যারা তৃণমূলের বিভিন্ন প্রকল্পের আওতায় এখনও আসেননি, তাদেরকে নিয়ে আসতে হবে। তারা বিরোধী হতে পারে কিন্তু প্রকল্পের সুবিধা সবাইকে পাওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে।যদি কারো কথায় ভুল থাকে তাহলে সেটাকে শোধরাতে হবে। যে কাজটা বাকি আছে সেটাকে দ্রুত শেষ করতে হবে এবং যারা নেই এই সুরক্ষা কবচের আওতায় তাদেরকে নিয়ে আসতে হবে। তিনি বলেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশ মানুষ যদি কেউ কোনও ক্ষোভের কথা বলেন তাহলে বিরক্ত হবেন না। পাঁশকুড়া ফুল শিল্পীর জন্য বিখ্যাত। এখানকার এই শিল্পকে আরও বেশি করে প্রমোট করতে হবে।








































































































































