লালনকাণ্ডের নয়া মোড়। সিবিআই হেফাজতে বগটুইকাণ্ডের অভিযুক্ত লালন শেখের মৃত্যুর পর সাত আধিকারিকের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করে লালনের পরিবার। আর তারপরই আধিকারিকদের খারিজের আবেদন চেয়ে হাই কোর্টের দ্বারস্থ হল সিবিআই। এ নিয়ে মামলা করার অনুমতি দিয়েছেন বিচারপতি । বুধবার বিকেল ৩টেয় এই মামলার শুনানির সম্ভাবনা রয়েছে।

আরও পড়ুন: লালনের দেহ নিয়ে বিক্ষোভ পরিবারের! পুলিশের আশ্বাসের পর বগটুইয়ে ফিরল দেহ

সিবিআই হেফাজতে থাকাকালীন কী করে মৃত্যু হল বগটুইকাণ্ডের অভিযুক্ত লালন শেখের ? সিবিআই যদিও আগেই জানিয়ে দিয়েছিলেন ‘আত্মহত্যা’ করেছেন লালন। তবে মানতে নারাজ লালনের স্ত্রী রেশমা বিবি। তাঁর অভিযোগ লালনকে ‘খুন’ করেছে সিবিআই। তারপরই লালনের রহস্যমৃত্যুতে সিআইডি তদন্তের আবেদন জানায় মৃতের পরিবার। ইতিমধ্যেই লালনের মৃত্যুর তদন্তভার তুলে দেওয়া হয়েছে সিআইডিকে। লালনের রহস্যমৃত্যুতে যে এফআইআর দায়ের করা হয়েছে, তাতে ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩০২ ধারায় খুন, তোলাবাজির অভিযোগ-সহ একাধিক ধারায় মামলা করা হয়েছে। সেখানে নাম রয়েছে সিবিআইয়ের ডিআইজি এবং এএসপি- সহ মোট সাতজনের। রাজ্য পুলিশের সেই এফআইআরকে চ্যালেঞ্জ করে কলকাতা হাই কোর্টে আবেদন করল সিবিআই। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার আবেদন, সিবিআই আধিকারিকদের বিরুদ্ধে FIR খারিজ করা হোক। এ নিয়ে কলকাতা হাই কোর্টের দৃষ্টি আকর্ষণ করেচগে সিবিআই। আবেদন শোনার পর বিচারপতি জয় সেনগুপ্ত মামলা করার অনুমতি দিয়েছেন।

কেন্দ্রীয় তদন্তকারী আইনজীবীর দাবি, লালনের মৃত্যু গুরুত্ব দিয়ে দেখা হচ্ছে। লালনের মৃত্যুর পর তাঁর দেহ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় এবং ময়নাতদন্তও হয়েছে। তারপরও সিবিআইয়ের আধিকারিকদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হল?






































































































































