রেলের (Rail) জমি খালি করতে হবে। কিন্তু সেখানেই রয়েছে হনুমান মন্দির, তাহলে উপায়? অগত্যা স্বয়ং বজরংবলীকেই মন্দির সরানোর নোটিশ (Notice) দিল রেল কর্তৃপক্ষ। মন্দির না সরালে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার কথাও বলা হয়েছে। ভারতীয় রেলের (Indian Railways) এহেন কাণ্ডে হতবাক সবাই।

জমি যখন রেলের তাহলে সেখানে রেল কর্তৃপক্ষের অধিকার। কিন্তু এলাকার মানুষ তা মানতে নারাজ। বহু বছর ধরে তাঁরা সেখানে বসবাস করছেন। এলাকাবাসীর দাবি, হাতিক বস্তি এলাকায় (Haatik) স্বাধীনতার আগে থেকে তাঁরা বসবাস করেন। কেউ ফল, মাছ, সবজি বিক্রি করে, তো কেউ ছোটখাটো কাজকর্ম করে নিজেদের সংসার চালান। রেলের এই নোটিস মেনে যদি তাঁরা আশ্রয়টুকু ছেড়ে দেন, তাহলে কোথায় যাবেন? কে তাঁদের ধানবাদের (Dhanbad) মতো এলাকায় আশ্রয় দেবে ? রেলের সেকশন ইঞ্জিনিয়ারকে (Section Engineer) এই নিয়ে চিঠি দিয়েছেন তাঁরা। উচ্ছেদ করা যাবে না দাবি তুলে একাধিকবার বিক্ষোভ এবং জমায়েত করতে দেখা গেছে এলাকাবাসীকে। কোনও উপায় না দেখে ওই জমির উপরে থাকা হনুমান মন্দিরেই এবার নোটিশ পাঠাল রেল। সরাসরি বজরংবলীর দ্বারস্থ ভারতীয় রেল। এই ঘটনায় স্বাভাবিকভাবেই চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকায়।











































































































































