যদিও এখনও পর্যন্ত পরিষ্কার করে কিছু জানা যাচ্ছে না কিন্তু তবুও আশঙ্কা বাড়ছে। আইএমডি (IMD) স্পষ্ট করে কিছু না জানালেও বঙ্গোপসাগরে (Bay of Bengal) সুপার সাইক্লোন (Super cyclone) তৈরির প্রমাদ গুনছেন বঙ্গবাসী। বাংলাদেশ প্রশাসনও (Bangladesh Government) এই নিয়ে নড়ে চড়ে বসেছে বলে জানা যাচ্ছে। যদিও ঘূর্ণিঝড় ঠিক কোথায়, কবে আছে পড়তে পারে তার সম্পর্কে এখনও মৌসম ভবন কিছু জানায়নি। তবে প্রাথমিকভাবে অনুমান প্রায় ২০০ কিলোমিটার প্রতি ঘন্টার বেগে ঘূর্ণিঝড়ের (Cyclone) আশঙ্কা থাকছে।

গত কয়েকদিন ধরে যেভাবে গরম এবং অস্বস্তি বাড়ছিল মঙ্গলবার সন্ধ্যার পর থেকে আবহাওয়ার খানিকটা হলেও বদল হয়েছে। কলকাতা সংলগ্ন বেশ কিছু জেলায় রাতের দিকে বজ্রবিদ্যুৎ সহ বৃষ্টি দেখা গেছে। আজ বুধবার কলকাতায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, আপেক্ষিক আর্দ্রতার সর্বোচ্চ পরিমাণ ৮২ শতাংশ । মেঘলা আকাশ থাকলেও ভ্যাপসা গরমে যথেষ্ট অস্বস্তি রয়েছে।উত্তরবঙ্গের সব জেলাতেই এদিনও মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে আইএমডি৷ হাওয়া অফিস বলছে দক্ষিণ পশ্চিম মৌসুমী বায়ুর প্রত্যাবর্তন শুরু হয়ে গেছে৷ যার জেরে দফায় দফায় উত্তর এবং দক্ষিণবঙ্গে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকছে। উত্তরপ্রদেশের বেশ কিছু জেলায় বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় দিল্লি এবং সংলগ্ন এলাকা, উত্তরপ্রদেশ, বিহার, উত্তরপূর্ব ভারতের অরুণাচল প্রদেশ, অসম, মেঘালয়, পশ্চিমবঙ্গ, সিকিম, নাগাল্যান্ড, মণিপুর, ত্রিপুরা, ঝাড়খণ্ড, মধ্যপ্রদেশ, মহারাষ্ট্র, ছত্তিশগড়, তামিলনাড়ু, পুদুচেরী এবং কর্নাটকে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে৷ আগামী ৪ দিনে তামিলনাড়ু, রায়লসীমা, কর্নাটকে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে৷ যদিও ভয়াল ভয়ঙ্কর সাইক্লোন আদৌ এই মুহূর্তে তৈরি হবে কিনা তা নিয়ে আবহাওয়া দফতর মুখে কুলুপ এঁটেছে।








































































































































