আর কোনও বাধা রইল না, এবার থেকে বয়ঃসন্ধি পেরোলেই স্ব-ইচ্ছায় বিবাহ (Marrige) করতে পারবেন সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের কিশোরীরা। ঠিক এমন ঘোষণাই করল পাঞ্জাব ও হরিয়ানা হাইকোর্ট (Punjab & Haryana highcourt)।

সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নারীদের বিয়ে নিয়ে কেন সিদ্ধান্ত নিতে হল কোর্টকে, প্রশ্ন তুলছেন অনেকেই। পাঞ্জাব এবং হরিয়ানা হাইকোর্ট জানিয়েছে যে ১৬ বছরের বেশি বয়সী একজন সংখ্যালঘু মেয়ে তার পছন্দের ব্যক্তির সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হতে চাইলে সেক্ষেত্রে আইনগত কোনও বাধা থাকবে না। আইন মেনেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে আদালত। উল্লেখ্য, ৩৫ বছরের প্রেমিককে বিয়ে করেছিলেন ১৭ বছর বয়সী এক নাবালিকা। কিন্তু তাঁদের বিয়ে মেনে নেয় নি পরিবার। এরপর ওই দম্পতি (Couple)কোর্টে মামলা দায়ের করেন। বিচারপতি জসজিৎ সিং বেদির ( Jasjid Sing Bedi)বেঞ্চ এই সংখ্যালঘু দম্পতির সুরক্ষার আবেদন নিষ্পত্তি করার সময় এই আদেশ দেয়। বিচারপতি জানিয়েছেন যদি নাবালিকা বয়ঃসন্ধিতে প্রবেশ না করে থাকেন তবে ওই নাবালিকার বিয়ের বিষয়টি তাঁর মা-বাবা দেখবেন। কিন্তু যদি তাঁর বয়ঃসন্ধি এসে গিয়ে থাকে তাহলে সেক্ষেত্রে সমাজের, পরিবারের এমনকি আইনের চোখেও সেই নারী বিবাহযোগ্যা। সংখ্যালঘু মেয়েদের বিয়ের বয়স নিয়ে এই রায়দানের সময় স্যার দীনশাহ ফারদুনজি মোল্লার ‘প্রিন্সিপাল অব মহামেডান ল’ নামক বইয়ের ১৯৫ ধারা উল্লেখ করেছেন বিচারপতি।




















































































































































