চালু হতে চলেছে বাংলাদেশের (Bangladesh)পদ্মা সেতু(Padma Bridge)। বিগত দশ বছরের স্বপ্নপূরণ হতে চলেছে ওপার বাংলার মানুষের। এই সেতু খোলার ফলে কমে যাবে এপার বাংলা ওপার বাংলার দূরত্ব। আগামী ২৫ শে জুন খোলার কথা সর্বসাধারণের জন্য। কলকাতা থেকে ঢাকা পৌঁছতে আগে ৪০০ কিলোমিটার রাস্তা পেরোতে হত। জুন মাসের শেষের দিকে ২৫০ কিলোমিটার গেলেই চলবে। কারণ আগামী ২৫ শে জুন(June)খুলে যেতে পারে এই ব্রিজ। এখন পদ্মা সেতুর সড়ক পথ খুলে দিলেও রেলব্রিজটি কাজ শেষ হতে আরও কিছুদিন সময় লাগতে পারে।

সেতুটি পুরোদমে চালু হলে রেলপথে কলকাতা(Kolkata)থেকে ঢাকা (Dhaka)যেতে সময় লাগবে প্রায় সাড়ে ৬ ঘণ্টা। এখন কলকাতা-ঢাকা মৈত্রী এক্সপ্রেস (Maitri Express)কলকাতা স্টেশন থেকে ঢাকার ক্যান্টনমেন্ট স্টেশনে পৌঁছয় ১০ ঘণ্টায়। পদ্মা সেতুর রেললাইন ধরে ঢাকা পৌঁছতে হলে কলকাতা থেকে বনগাঁ জংশন হয়ে হরিদাসপুর সীমান্ত দিয়ে বেনিয়াপোল, যশোর, নড়াইল, ফরিদপুরের ভাঙ্গা হয়ে শুধু ২৫১ কিলোমিটার পথ যেতে হবে।

প্রায় ১০ হাজার কোটি ব্যয়ে নির্মিত এই সেতু গোটা বিশ্বের কাছে শ্রেষ্ঠত্বের খ্যাতি এনে দেবে বাংলাদেশকে তাতে কোনও সন্দেহ নেই। পদ্মা আসলে দোতলা সেতু এর একতলায় চলবে ট্রেন এবং ওপরে চলবে গাড়ি। নদীর কাছাকাছি হলেও রেল ব্রিজের থেকে জলের দূরত্ব থাকবে অন্তত ১৮ মিটার। ফলে জলস্তর বাড়লেও ব্রিজের তলা দিয়ে অনায়াসে চলে যাবে পাঁচতলা সমান জাহাজও। এই সেতুর সবচেয়ে আকর্ষণ হল রিখটার স্কেলে ৯ মাত্রার ভূমিকম্পেও টিকে থাকবে।
আরও পড়ুন- SSC-র বিতর্কের মধ্যেই কলেজ সার্ভিস কমিশনের ইন্টারভিউ তালিকায় নাম পরেশ-কন্যার!






































































































































