গুপ্তহত্যার কবলে পড়েও কপাল জোরে রক্ষা পেয়েছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন(Vladimir Putin)। সম্প্রতি এমনটাই দাবি করলেন ইউক্রেনের(Ukraine) এক সেনা কর্তা। বিষয়টি প্রকাশ্যে আসার পর বিশ্ব রাজনীতিতে রীতিমতো চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে।

সম্প্রতি ইউক্রেন সেনার গোয়েন্দা বিভাগের প্রধান কিরিলো বুদানভ জানান, “পুতিনকে খুন করার একটা চেষ্টা হয়েছিল। এমনকী হামলাও হয়েছিল ওঁর উপরে। এমনটাই জানিয়েছেন ককেসাসের প্রতিনিধি। তবে সেই চেষ্টা পুরোপুরিই ব্যর্থ হয়েছিল।” আজ থেকে প্রায় মাস দুয়েক আগে এই হামলার ঘটনা ঘটে। তবে সাম্প্রতিক সময়ে পুতিনের সময়টা যে একেবারেই ভাল যাচ্ছে না তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। কারণ, তিন মাস যুদ্ধ চালিয়েও ইউক্রেনকে কবজা করতে না পারার চাপ। তার মধ্যেই ক্রমশ জোরদার হচ্ছে স্বাস্থ্য নিয়ে গুঞ্জন। শোনা যাচ্ছে, রুশ (Russia) প্রেসিডেন্ট নাকি ক্যানসারে আক্রান্ত। রয়েছে অন্যান্য রোগের উপসর্গও। আর সেই কারণেই নাকি ক্রমশই তাঁর শরীর ভেঙে পড়ছে। এরই মাঝে এই গুপ্তহত্যার রিপোর্ট প্রকাশ্যে আসার পর স্বাভাবিকভাবেই চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে।
আরও পড়ুন:মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের আগে মানসিক স্বাস্থ্যের রিপোর্ট জরুরি, বড় পর্যবেক্ষণ সুপ্রিম কোর্টের
উল্লেখ্য, প্রতিনিয়ত স্বাস্থ্যের অবনতি নিয়ে সাম্প্রতিক সময়ে একাধিক আন্তর্জাতিক রিপোর্ট প্রকাশ এসেছে। তার মধ্যে অন্যতম তিনি নাকি ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়েছেন। সম্প্রতি নিউজ লাইনস ম্যাগাজিন দাবি করেছে, বিত্তবান ধনকুবেরের গোপন রেকর্ডিংয়ে জানা গিয়েছে ব্লাড ক্যানসারে গুরুতরভাবে আক্রান্ত ভ্লাদিমির পুতিন। এই গোপন রেকর্ডিংয়ের কথপোকথন নাকি মার্চের মাঝামাঝি সময়ে হয়েছে। যে ধনকুবের এই সমস্ত তথ্য তুলে ধরেছেন তিনি নিরাপত্তার কারণে নিজের নাম প্রকাশ্যে আনতে চাননি। তবে জানিয়েছেন, পুতিন বহুদিন ধরেই ব্লাড ক্যানসারে আক্রান্ত।















































































































































