বাঙালির বড় উৎসব দুর্গোৎসব। সেই উৎসবে মেতেছে কলকাত বাসি। ছোট থেকে বড় সবাই মেতেছে বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব। বাদ গেলেন না ক্রীড়া জগতের ব্যক্তিত্বরা। বিসিসিআই প্রেসিডেন্ট সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়, প্রাক্তন ফুটবলার গৌতম সরকার, অভিজিৎ মণ্ডল, থেকে এসসি ইস্টবেঙ্গলের অরিন্দম ভট্টাচার্য। নিজেদের মতন করে দুর্গোৎসব পালন করছেন তাঁরা।
বড়িশা প্লেয়ার্স কর্নাস ক্লাবে সময় কাটালেন সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়। দাদা স্নেহাশিস গঙ্গোপাধ্যায়ের সঙ্গে সময় কাটালেন তিনি। নবমীতে চলে যাবেন দুবাই। তাই তার আগে দুর্গা পুজোতে নিজের মতন সময় কাটাচ্ছেন তিনি।

প্রাক্তন ফুটবলার গৌতম সরকার আবার একেবার সময় কাটাচ্ছেন ঘরে বসে। বয়স হয়েছে, তাই পুজোতে বাইরে বেরিয়ে ঠাকুর দেখা হয় না বলেই এখন বিশ্ববাংলা সংবাদকে জানালেন তিনি।
আরেক প্রাক্তন ফুটবলার অভিজিৎ মণ্ডল পুজোর চারটে দিন একেবারে সময় কাটান পাড়ার ক্লাব সার্ভে পার্ক দুর্গোৎসব কমিটি নীল পুকুর। এই চারটে পাড়ার ক্লাবেই সময় কাটান অভিজিৎ মণ্ডল এবং তাঁর পরিবার। একবের ধুতি পাঞ্জাবী পড়ে পুজোর চারটে দিন বাঙালি সাজে কাটাতে ভালোবাসেন অভিজিৎ মণ্ডল। বছর দুই আগে পুজোর সময় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হলেও, করোনা কারণে গত দুবছর ধরে বন্ধ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। এখন বিশ্ববাংলা সংবাদকে এমনটাই জানালেন অভিজিৎ মণ্ডল।

এদিকে ১০০ বছরে পা দিল এসসি ইস্টবেঙ্গলের গোলরক্ষক অরিন্দম ভট্টাচার্যের বাড়ি পুজো। মাতোয়ারা গোটা পরিবার। তবে পারিবারিক পুজোতে যোগ দিতে পাড়ায় মন খারাপ অরিন্দমের। খেলার সূত্রে এই মুহূর্তে গোয়াতে রয়েছেন তিনি। বাড়ির পুজো কতটা যে মনে পড়ছে তাঁর সেই কথা বলতে ভুললেন তিনি। ঠাকুমার হাতে নাড়ু, পায়েসের কথা মনে পড়ছে অরিন্দমের।






























































































































