ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় যশ। সমতলে আছড়ে পড়ার আগে ঘুর্ণিঝড়ের মোকাবিলায় জারি করা হয়েছে সতর্কবার্তা। কোভিড-এর কারণে একেই বিপর্যয়। তার উপর প্রাকৃতিক বিপর্যয় মোকাবিলায় সবরকম ভাবে প্রস্তুতি নিচ্ছে প্রশাসন। বিদ্যুৎ-এর তার ঠিক করা ও খুঁটিগুলি পরীক্ষা করার কাজ চলছে জোরকদমে। তবে প্রশাসন থেকে সবরকম প্রস্তুতি নিলেও আমফানের থেকে শিক্ষা নিয়ে সাধারণ মানুষেরও বেশ কিছু সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। যেমন, ঝড়-বৃষ্টির দাপটে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থেকেই যাচ্ছে। সেক্ষেত্রে পাওয়ার ব্যাঙ্ক ও মোবাইল ফোন চার্জ দিয়ে রাখা প্রয়োজন। এছাড়াও বাড়িতে ইনভার্টার থাকলে তা চার্জ দিয়ে রাখতে হবে। হাতের কাছে অত্যাবশ্যক সামগ্রী, খাবার, জল, ওষুধ এবং জল মজুত রাখতে হবে। একনজরে দেখে নেওয়া যাক কী কী সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত;
- মৎস্যজীবীরা সমুদ্রে যাবেন না
- নিরাপত্তার জন্য পশুদের বাঁধন খুলে দিয়ে ওদের লুকোনোর জায়গা করে দিন
- ঘূর্ণিঝড়ের আগেই নিকটবর্তী আশ্রয়কেন্দ্র বা পাকা বাড়িতে আশ্রয় নিন
- প্রশাসনের সতর্কবার্তায় নজর রাখুন
- প্রয়োজনে রাজ্য সরকারের হেল্পলাইন নম্বর (৮৯০০৭৯৩৫০৩ এবং ৮৯০০৭৯৩৫০৪) ফোন করুন
- মোবাইল ফোনে চার্জ দিয়ে রাখুন
- অত্যাবশ্যকীয় পণ্য, টর্চ, মোমবাতি, খাবার ও ওষুধ হাতের কাছে রাখুন
- প্রয়োজনীয় নথি ও মূল্যবান সামগ্রী নিরাপদ স্থানে সরিয়ে রাখুন
ঘূর্ণিঝড়ের মোকাবিলায় দু’টি হেল্পলাইন নম্বর চালু করেছে রাজ্য বিদ্যুৎ দফতর,৮৯০০৭৯৩৫০৩ এবং ৮৯০০৭৯৩৫০৪। ২৫ মে থেকে হেল্পলাইন নম্বর দু’টি চালু হবে। ওই দিন থেকেই কন্ট্রোল রুমে থাকবেন মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস, বিদ্যুৎ দফতরের অতিরিক্ত মুখ্যসচিব এস সুরেশকুমার ও বিদ্যুৎ বণ্টন বিভাগের সিএমডি-রা। হেল্পলাইনে কোনও অভিযোগ পেলে তা সরাসরি অধস্তন কর্মীদের সঙ্গে যোগাযোগ করে দ্রুততার সঙ্গে সমস্যা সমাধানের চেষ্টা হবে বলে জানানো হয়েছে।































































































































