জমাটি লড়াই হল রোড সেফটি ওয়ার্ল্ড সিরিজের ফাইনালে । মুখোমুখি হয়েছিল শ্রীলঙ্কা লেজেন্ডস ও ইন্ডিয়া লেজেন্ডস।
সচিন তেন্ডুলকর বনাম সনৎ জয়সূর্য। ন’য়ের দশকের সেই লড়াই ফের চাক্ষুষ করার সুযোগ পেলেন ক্রিকেটপ্রেমীরা। যদিও এই লড়াইয়ে জয় পেয়েছেন সচিনই। চ্যাম্পিয়ন হয়েছে ইন্ডিয়া লেজেন্ডস। ফাইনালে ১৪ রানে জয় পেলেন সচিনরা।
টসে জিতে প্রথমে ইন্ডিয়া লেজেন্ডসকে ব্যাটিং করতে পাঠান শ্রীলঙ্কা লেজেন্ডসের অধিনায়ক তিলকরত্নে দিলশন। ব্যাটিং করতে নেমে বড় রান করে ইন্ডিয়া লেজেন্ডস। ওপেন করতে নেমে বীরেন্দ্র সহবাগ ১০ ও সচিন তেন্ডুলকর ৩০ রান করেন। তিন নম্বরে নেমে বদ্রীনাথ করেন ৭ রান। এরপর ইনিংসের হাল ধরেন যুবরাজ সিংহ ও ইউসুফ পঠান। যুবরাজ ৪১ বলে ৬০ রান করেন। তিনি চারটি করে বাউন্ডারি ও ছক্কা মারেন। ইউসুফ ৩৬ বলে ৬২ রান করে অপরাজিত থাকেন। তাঁর ইনিংসে ছিল চারটি বাউন্ডারি ও পাঁচটি ছক্কা। ইউসুফের ভাই ইরফান পঠান ৮ রান করে অপরাজিত থাকেন। ইন্ডিয়া লেজেন্ডস নির্ধারিত ২০ ওভারে ৪ উইকেটে ১৮১ রান করে। শ্রীলঙ্কা লেজেন্ডসের হয়ে একটি করে উইকেট নেন রঙ্গনা হেরাথ, জয়সূর্য, ফারভিজ মাহরুফ ও কৌশল্যা বীরারত্নে।
রান তাড়া করতে নেমে শ্রীলঙ্কা লেজেন্ডসের ইনিংসের শুরুটা ভালই করেছিলেন সনৎ জয়সূর্য ও দিলশন। ওপেনিং জুটিতে যোগ হয় ৬২ রান। জয়সূর্য ৪৩ ও দিলশন ২১ রান করেন। এরপর চামারা সিলভা ২ ও উপুল থরঙ্গা ১৩ রান করেন। শেষদিকে লড়াই করেন চিন্তকা জয়সিংঘে ও কৌশল্যা বীরারত্নে।
তবে শেষপর্যন্ত জয় তুলে নেয় ইন্ডিয়া লেজেন্ডস। বীরারত্নে করেন ৩৮ রান। জয়সিংঘে ৪০ রান করেন। নুয়ান কুলশেখরা রান করে অপরাজিত থাকেন। ফারভিজ মাহরুফ প্রথম বলেই আউট হয়ে যান। ব্যাটিংয়ের পর বোলিংয়েও সাফল্য পান ইউসুফ। তিনি দু’টি উইকেট নেন। দু’টি উইকেট নেন ইরফানও। একটি করে উইকেট নেন মনপ্রীত গোনি ও মুনাফ পটেল। ৭ উইকেটে ১৬৭ রানেই থেমে যায় শ্রীলঙ্কা লেজেন্ডসের ইনিংস।







































































































































