দেশের বেশ কিছু রাজ্যে ফের হু হু করে বাড়ছে করোনা সংক্রমণ। চিকিৎসকদের মতে করোনাভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউ আছড়ে পড়তে পারে। মহারাষ্ট্র, পাঞ্জাব, কেরল, কর্নাটক, ছত্তিশগড়ে ক্রমশই বাড়ছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। তাতে দেশে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ আছড়ে পড়ার সম্ভাবনা করছেন চিকিৎসকেরা। পাশাপাশি করোনা সংক্রমণ বাড়ছে তামিলনাড়ুতেও । তবে মহারাষ্ট্রের চেয়ে কম। কিন্তু আগাম সতর্ক থাকতেই ফের লকডাউনের সময়সীমা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে তামিলনাড়ু রাজ্য সরকার। ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত লকডাউনের পরও ফের ই কে পালানিস্বামীর সরকার ৩১ মার্চ পর্যন্ত সে রাজ্যে লকডাউনের সময়সীমা বাড়িয়েছে।
আরও পড়ুন-আজ থেকে ৬০ বছর বা তার বেশি বয়স্করা করোনা ভ্যাকসিন পাবেন
তামিলনাড়ুতে রবিবার প্রায় ২১৪১ জনের করোনা পরীক্ষার রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে। যার মধ্যে চেন্নাইতে রয়েছে ১৩৭৩ জন। গতকাল প্রায় ২৬,৭৩৬ জনের করোনা পরীক্ষা করা হয়। তবে মহারাষ্ট্রে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা গত ২৪ ঘণ্টায় ৮,২৯৩। এই অবস্থা যাতে না হয়, তার জন্যই তড়িঘড়ি এলাকা ভিত্তিক লকডাউন ঘোষণা করল তামিলনাড়ু সরকার।
তবে কিছু কর্মচারী নিয়ে খোলা থাকবে সরকারি এবং বেসরকারি অফিস। বাকিদের বাড়ি থেকে কাজ করার নির্দেশ দেওয়া হবে বলে জানা গিয়েছে। ১ মার্চ থেকে আগামী ১২ দিন দুপুর ২ টো পর্য্ন্ত খোলা থাকবে দোকানপাঠ। সে রাজ্যের সরকার জানিয়েছে, প্রয়োজনীয় জিনিসের সরবরাহ ও প্রক্রিয়া চালু থাকবে। যার মধ্যে রয়েছে ওষুধপত্র থেকে খাওয়ারের জিনিসও। ইতিমধ্যে সম্পূর্ণ লকডাউনের জন্য প্রস্তুত হয়ে গিয়েছে চেন্নাই, চেঙ্গালপট্টু, কাঞ্চিপুরম এবং তিরুভাল্লুর। সময়সূচী অনুযায়ী বিমান, দূরপাল্লার ট্রেন অব্যাহত রয়েছে। ইতিমধ্যেই তামিলনাড়ুতে সরকারি বাস পরিবহন বন্ধ করা হয়েছে।






































































































































