সম্পূর্ণ বেআইনিভাবে দীনেশ ত্রিবেদীকে সময় দেওয়া হয়েছে রাজ্যসভায়। সংসদের সমস্ত নিয়মবিধিকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে চেয়ারম্যান এই কাজ করে সংসদের গরিমাকে ক্ষুন্ন করেছেন। রাজ্যসভায় তৃণমূলের সাংসদ সুখেন্দুশেখর রায় দীনেশ ত্রিবেদীর পদত্যাগের পর একথা বলেন।
সুখেন্দুশেখর জানান, এদিন সকাল থেকে টানা রাজ্যসভার অধিবেশন চলছিল। তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষে আমাদের দলের দুজনের বলার সময় শেষ হয়েছিল। নির্দিষ্ট সময় পেরিয়ে গিয়েছিল। এই সময় আমি ওষুধ খেতে বাইরে আসি। এমন সময় রাজ্যসভায় ঢুকে দীনেশ সময় চান। চেয়ারম্যান সময়ও দেন। যা বেআইনি। বাজেটের উপর আলোচনা চলছিল৷ সে নিয়ে কথা না বলে অন্য বিষয়ে বক্তব্য রাখার অনুমতি দেওয়া যায় না। যদি না সেটা দেশের প্রশ্নে গুরুত্বপূর্ণ না হয়। দীনেশকে নাটকীয়ভাবে পদত্যাগ ঘোষণার সুযোগ দেওয়া হয়েছে সংসদের রীতিকে উপেক্ষা করেই।
সুখেন্দুশেখর বলেন, এটা আসলে বিজেপির বিভাজনের রাজনীতি, ঘোড়া কেনাবেচার রাজনীতি। এভাবে তৃণমূল কংগ্রেসকে ভাঙা যাবে না। আগামী ভোটেই তা প্রমাণিত হয়ে যাবে। দীনেশের ‘দমবন্ধ’ হয়ে যাওয়া প্রসঙ্গে কটাক্ষ করে সুখেন্দুশেখর বলেন, বারাকপুরে হারার পর তাঁর একবার দমবন্ধ হয়েছিল। নেত্রীর কাছে গিয়ে রাজ্যসভার টিকিট পেয়ে শ্বাস নিলেন। আবার তাঁর দমবন্ধ হলো। এবার ফের শ্বাস নিতে কোথায় যান সেটাই দেখার। এত ঘনঘন দমবন্ধ হলে তো আগামী দিনে বড় কিছু ঘটে যেতে পারে যে কোনও সময়ে!!


































































































































