শুভেন্দুর তৈরি করা স্ক্রিপ্টই অনুসরণ করলেন রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়। বিধায়ক পদ ছাড়া শুধু সময়ের অপেক্ষা ছিল। শুক্রবার বিধানসভায় গিয়ে পদত্যাগ পত্র জমা দিলেন রাজীব। জানা যাচ্ছে, একইসঙ্গে তিনি ২৪ ঘণ্টার মধ্যে তৃণমূল কংগ্রেস ছাড়ছেন। ৩১ জানুয়ারি হাওড়ার ডুমুরজলায় সভা করবেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। ঘনিষ্ঠমহল সূত্রে খবর, শাহের সভাতেই পদ্মশিবিরে যোগ দিতে চলেছেন তৃণমূল থেকে সদ্য বহিষ্কৃত বালির বিধায়ক বৈশালী ডালমিয়া, হাওড়ার প্রাক্তন মেয়র রথীন চক্রবর্তী, রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়ও।
এর আগেই মন্ত্রিত্ব থেকে পদত্যাগ করেছেন রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়। অপেক্ষা ছিল কবে তিনি বিধায়ক পদ এবং দলের সদস্য পদ ছাড়বেন। আজ বিধানসভায় গিয়ে বিধায়ক পদ থেকে ইস্তফা দিলেন রাজীব। এ প্রসঙ্গে তৃণমূল কংগ্রেস মুখপাত্র কুণাল ঘোষ বলেন, অনেকে হঠাৎ ইস্তফা দিচ্ছেন কিছু মিডিয়া বিরাট উত্তেজনা তৈরি করছে, আমি মনে করছি এর মধ্যে উত্তেজনার কিচ্ছু নেই। আমি আগেই বলেছি একটা শেষ জানা গোয়েন্দা কাহিনীর কিছু চরিত্রে কয়েকজন অভিনয় করছে। একদিন মন্ত্রিত্বে ইস্তফা, প্রচার। একবার বিধায়ক পদে ইস্তফা প্রচার। এরপরে হয়ত দলকে মেইল করা হবে সদস্য পদ ছাড়া। তার একটা প্রচার। এবং অবশেষে বিজেপিতে। এই সম্পূর্ন নীতিহীন অবস্থান, ধর্মনিরপেক্ষ মঞ্চ থেকে গিয়ে পুরদস্তুর একটা সাম্প্রদায়িক দলে নাম লেখানো এবং বিভিন্ন কারণে, সেগুলো প্রত্যাশিত। যে দল তাঁদেরকে এত সম্মান দিল,শেষের দিকে এসে ভোটের মুখে শত্রুপক্ষের সঙ্গে হাত মেলানো, এটা বিশ্বাসঘাতকতা। দল এক এবং ঐক্যবদ্ধ রয়েছে।”
আরও পড়ুন-রাজ্যপালের ভাষণ ছাড়াই বিধানসভার অধিবেশন! ফের টুইট-তোপ ধনকড়ের































































































































