দোরগোড়ায় বিহারের হাইভোল্টেজ বিধানসভা নির্বাচন। ২৮ অক্টোবর প্রথম দফার নির্বাচন। আর একেবারে অন্তিমলগ্নে ময়দানে নামলেন খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এবং শেষ মুহূর্তে জমিয়ে দিলেন ভোট প্রচার।
এনডিএ উন্নয়নে বিহারে লণ্ঠন জমানার শেষ। রাজ্যকে লুঠ করেছে আরজেডি-কংগ্রেস জোট। ফোড়েরাজ আনতেই এখন কৃষক আইনের বিরোধিতা। আজ, শুক্রবার সাসারমে নীতীশ কুমারকে পাশে বসিয়ে বিরোধী মহাজোটকে লাগাতার আক্রমণ করে গেলেন। একই ছবি দেখা গিয়েছে গয়া ও ভাগলপুরের সমাবেশেও।
এদিন প্রচারে মোদি এনডিএ জোট প্রার্থীদের সমর্থনে বিরোধীদের তোপ দাগার পাশাপাশি বিহারে নীতিশ কুমার নেতৃত্বাধীন এনডিএ জোট সরকার যা যা উন্নয়ন করেছে তার খতিয়ান তুলে ধরেন। তিনি বলেন, “বিরোধীরা এখন বড় বড় কথা বলছে। কিন্তু আরজেডির শাসনে বিহার জঙ্গলরাজে পরিণত হয়েছিল। নীতীশ কুমারের ১৫ বছরে এখন রোগমুক্ত বিহার। আগের সরকার বিহারকে লুঠ করেছে।”
এর পাশাপাশি কেন্দ্রের কৃষি আইনের বিরোধিতা নিয়ে মহাজোটকে কটাক্ষ করেন নরেন্দ্র মোদি। তিনি বলেন, “বিরোধীরা কৃষি আইনের বিরোধিতা করছে। আসলে ফোড়েরাজ চায় বিরোধীরা। আরজেডি-কংগ্রেস কোনও দিন কৃষকের উন্নয়ন চায়নি। তাই এই বিরোধিতা।”
এদিকে, একইদিনে বিহারের প্রচারে নেমেছেন রাহুল গান্ধীও। দুটি জায়গায় জনসভা করেছেন তিনি। ভাগলপুরের কাহালগাঁওয়ে প্রার্থীর হয়ে প্রচারের পর নাওয়াদার হিসুয়াতেও যাবেন রাহুল। প্রসঙ্গত, বিহার ভোটে এবার আরজেডি ও বামেদের সঙ্গে হাত মিলিয়েছে কংগ্রেস। বিরোধী মহাজোটে মুখ্যমন্ত্রী পদের মুখ লালু-পুত্র তেজস্বী যাদব।
আরও পড়ুন- বাংলাদেশ অভিমুখে সরছে নিম্নচাপ, অষ্টমী থেকেই ঝকঝকে আকাশ




































































































































