এবছরের পুজো অন্য বছরের থেকে সত্যিই আলাদা। বলা যেতে পারে মন খারাপের পুজো। কারণ, প্রতিবছর মা- বাবা কলকাতায় আসেন। সেটা এবছর হচ্ছে না। হয়ত বাবা-মায়ের সঙ্গে আমিও দেখা করতে যেতে পারব না। তাই ‘মা’ এলেও এবছর মায়ের সঙ্গে দেখা হবে না পুজোয়।
পুজোয বাড়িতে কাটাব বলেই ঠিক করেছি। প্রতিবছর আমার এক দাদার বাড়িতে দুর্গাপুজোয় আনন্দ করি। কিন্তু এ বছর কোভিডের কারণে হয়ত সেটাও হবে না। পুজোয় আনন্দ বলতে, খুব বেশি হলে বাইরে কোথাও খেতে যাব। অথবা হাউজ পার্টিও হতে পারে।
করোনার জন্য শপিং কিন্তু বন্ধ করতে হয়নি। শাড়ি আমার সবসময় পছন্দের। তাই নিজের জন্য দুটো শাড়ি কিনেছি। পুজোয় ঠিক করেছি নবমীতে বন্ধুরা মিলে আড্ডা দেব কারোর বাড়িতে। ওইদিনই সবাই নতুন শাড়ি পরব। এবছর বাবা মায়ের জন্য পুজোর গিফট পাঠিয়েছি কুরিয়ারে। এই প্রথম এমন অভিজ্ঞতা হল। এরমধ্যে ভালোলাগা খারাপলাগা দুটোই মিশে আছে। খারাপ লাগা কারণ নিজে হাতে বাবা মাকে গিফট দিতে পারিনি। আর ভালোলাগা কারণ এই অবস্থাতেও তাঁদের জন্য কিছু পাঠাতে পেরেছি।
আরও পড়ুন:মন খারাপ, তাই পুজোর কোনও প্ল্যান করিনি, জানালেন অরুণিমা





































































































































