পাথর প্রতিমার ইন্দ্রপুরের সভায় দাঁড়িয়ে তৃণমূলকে উপড়ে ফেলার ডাক দিলেন দিলীপ ঘোষ। কর্মী সমর্থকদের নিদান দিলেন ভোট লুঠ করতে এলে হেঁটে ফিরতে দেবেন না। তিনি বলেন, ‘বহিরাগতরা ভোট লুট করতে এলে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে বিজেপির কর্মী-সমর্থকদের। সঙ্গে নিতে হবে গণতন্ত্রে বিশ্বাসী সাধারণ মানুষকে। প্রয়োজনে বাঁশের লাঠি তৈরি রাখতে হবে।’

মঙ্গলবার পাথরপ্রতিমার জি-প্লটের সীতারামপুর ঘাটে নামেন দিলীপ ঘোষ। সেখান থেকে তিনি কৃষি বিলের সমর্থনে মিছিল করে পৌঁছান ইন্দ্রপুর বাজারে। সেখানে আমফান দুর্নীতি নিয়ে জনসভায় কড়া ভাষায় তৃণমূলকে তোপ দেগে দিলীপ বলেন,‘কৃষকের স্বার্থে আমাদের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি কৃষি বিল চালু করছেন। যাতে গরীব কৃষকরা উপকৃত হয়। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তার বিরোধিতা করছেন। তাহলে উনি কি কৃষক দরদী ? এই সরকার হচ্ছে কাটমানির সরকার। ওরা গরিবদের টাকা লুট করে নিজেদের পকেট ভরিয়েছে। প্রতিবাদ করলে তাদের ওপরে অত্যাচার করা হচ্ছে। পুলিশকে দিয়ে মিথ্যে কেসে ফাঁসিয়ে দেওয়া হচ্ছে। মানুষ খুন হচ্ছে। মহিলারা ধর্ষিতা হচ্ছে আর উনি রাস্তায় নেমে হাঁটছেন। আপনার লজ্জা থাকা উচিত।’

মেদিনীপুরের সাংসদ বলেন, ‘ ১৯ শে হাফ আর ২১ শে সাফ। সামনে বিধানসভা ভোটে ওদের বিদায় নিতে হবে। বিধানসভার ভোটে বহিরাগতদের নিয়েই তৃণমূলে ভোট লুট করার চেষ্টা করবে। আপনাদের আমি বলে যাচ্ছি। খেদো বাঁশ নিয়ে তৈরি থাকবেন। ভোট লুট করতে এলে তাদের মেরে কোমর ভেঙে দেবেন। তাছাড়া এবার বিধানসভা ভোটে দিল্লির কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে ভোট করা হবে। বুথের ১০০ গজের মধ্যে কাউকে ঢুকতে দেওয়া হবে না। ঢুকলে ওদের উপযুক্ত ব্যবস্থা করা হবে।’
আরও পড়ুন- ছোট করদাতাদের স্বস্তি: জমা দেওয়া যাবে ত্রৈমাসিক রিটার্ন
































































































































