ঘড়ির কাঁটায় রাত বারোটা। গর্বের ২৯ জুলাইয়ে ভারতীয় সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে নিউ ইয়র্কের বিখ্যাত বিখ্যাত টাইম স্কোয়্যারের ন্যাশডাক বিলবোর্ডে ভেসে উঠল মোহনবাগানের ছবি। পালতোলা নৌকা আর সবুজ-মেরুন রঙ ভেসে উঠল বিলবোর্ডের ডিজিটাল স্ক্রিনে। সুদূর মার্কিন মুলুকে ভারতের শতাব্দী প্রাচীন ক্লাবের গৌরবগাথাকে সম্মান জানানো হল অভিনব ভাবে। বাগানের কাছে সত্যিই গর্বের আজকের দিনটি।
লকডাউনের কারণে এবারের মোহনবাগান দিবস পুরোপুরি ভার্চুয়াল। অন্য বারের মতো শতাব্দী প্রাচীন ক্লাবে আনাগোনা থাকবে না লক্ষ লক্ষ সদস্য, সমর্থকদের। মোহনবাগান কর্তারা তবু চেষ্টার ত্রুটি রাখেননি। দিনভর ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে ক্লাবের পক্ষ থেকে। তবুও কোথাও একটা আক্ষেপ, আফসোস কাজ করছিল সমর্থকদের মনে। ঐতিহাসিক দিনটায় ক্লাবে যাওয়া হল না যে! মার্কিন মুলুকের টাইমস।স্কোয়ারে মোহনবাগান দিবসের সেলিব্রেশনের খবরে সবটাই এখন প্লাস। ঐতিহ্যের সবুজ-মেরুন মিলে গেল ইতিহাসের টাইমস স্কোয়ারে।
২৯ জুলাই মানেই মোহনবাগান ভক্তদের গর্বের সেই দিন। আবেগের সেই দিন। ব্রিটিশ ইস্ট ইয়র্কশায়ার ক্লাবকে হারিয়ে আইএফএ শিল্ড ঘরে তোলা। এ শুধু কোনও ট্রফি জয়ের আনন্দ নয়। এ যেন পরাধীন ভারতবর্ষের শাসক ব্রিটিশদের হারানো। স্বাধীনতা সংগ্রামের চেয়ে কোনও অংশে কম নয় এই আবেগ।






























































































































