সপ্তাহে একদিন বিভিন্ন সরকারি দফতরে স্যানিটাইজেশন হবে
অন্যান্য রাজ্যে সরকারি হাসপাতালের পরিকাঠামো ভালো নয়
এ রাজ্যে গত 9 বছরে হাসপাতালের চেহারাটা বদলেছে
সাধারণ মানুষ সরকারি হাসপাতালে যাচ্ছেন
কলকাতার হাসপাতালে যাঁরা ভর্তি হন, তাঁরা অনেকেই আশপাশের জেলা থেকে আসেন
সুতরাং কলকাতায় আক্রান্তের যে সংখ্যাটা দেখানো হচ্ছে সেটা তাঁরা সবাই কলকাতায় বাসিন্দা নন
হাসপাতালে এখন 12747 জন আক্রান্ত
14 দিনের আগে সুস্থ হয়ে গেলে হাসপাতাল থেকে ছাড়া হোক
সংক্রমণ বাড়ছে বলে, বেডের চাহিদাও বাড়ছে
সরকার ভগবান নয়, ম্যাজিশিয়ন নয়
সেফ হোমে বাড়ির মতো পরিষেবা দেওয়া কি সম্ভব?
যাঁরা পরিষেবা দিচ্ছেন, তাঁরাও মানুষ
সামান্য দেরি হলে রাস্তায় বসে আন্দোলন করতে হবে?
এখনও ভাইরাসের ভ্যাকসিন বেরোয়নি
চিকিৎসকরা তবু চেষ্টা করে চলেছেন
করোনা মোকাবিলায় রাজ্যে আরও চার হাজার বেড তৈরি করা হচ্ছে
করোনা যুদ্ধে সাধারণ মানুষকেও যুক্ত হতে হবে
সব দোষ এই সরকারকে দেওয়া হচ্ছে অথচ সরকারি সবচেয়ে বেশি কাজ করে
যারা বড় বড় কথা বলছে, তারা কী দিয়েছে?
ভেবেছিলাম 10,000 ভেন্টিলেশন পাব, মাস্ক পাব, পিপিই পাব
কী দিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার?
করোনা রোগীর সরকারি বাধা দেওয়া হচ্ছে
এলাকায় সেফহোম করতে বাধা দেয়া হচ্ছে
তাহলে সৎকার হবে কোথায়? রোগীদেরই বা কোথায় রাখা হবে?
রাজ্যে সুস্থতার হার 60.06 শতাংশ
31 জুলাই পর্যন্ত সরকারি অফিসে হাজিরা 70 শতাংশ থেকে কমিয়ে 50 শতাংশ করা হল
সংক্রমণ বাড়ার কারণে এই সিদ্ধান্ত
ওয়াক ফ্রম হোম-এ জোর দেওয়ার পরামর্শ মুখ্যমন্ত্রীর
কোভিডকে ভয় পাওয়ার প্রয়োজন নেই
তবে সাবধানে থাকতে হবে
আমফানের ক্ষতিগ্রস্তরা সবাই ক্ষতিপূরণ পাবে
আমফানের ক্ষেত্রে তাড়াহুড়ো করাটা ভুল হয়েছে
সেই কারণে প্রথম দিকে সামান্য কিছু সমস্যা হয়েছে
আমফানের ত্রাণ নিয়ে 40000 অভিযোগ পেয়েছিলাম
26000 জেলাশাসকের নামের তালিকা পেয়েছিল
এর মধ্যে ছয় হাজারের প্রয়োজন নেই বলে আমরা বাদ দিয়ে দিয়েছি
কারো মেসেজ, চিঠি কাউকে দেখানো উচিত নয়, এটা ভদ্রতা
আমরা রাজ্যপালের পদকে সম্মান করি
ন্যূনতম সৌজন্যতা থাকা উচিত রাজ্যপালের
রাজনৈতিক দলের নেতাদের মতো কথা বলা উচিত নয়
রাজ্যপাল আমাকে অনেকগুলো মেসেজ করেছেন
কিন্তু সেগুলো জনসমক্ষে পড়াটা সৌজন্য নয়
সকাল থেকে কোভিভ সামলাবো, না প্রত্যেক বিষয় তাঁর প্রশ্নের জবাব দেব
আমরা যেন ওনার চাকর-বাকর
রাজ্যপাল বলছেন, আমি চিঠির উত্তর দিই না
উনি সবাইকেই চিঠি দিয়েছেন
আর সবাই সেই চিঠির উত্তর দিয়েছেন
উনি উপাচার্যদের বৈঠক ডেকেছিলেন
সেই বিষয়ের উত্তর শিক্ষা দফতর দিয়ে দিয়েছে
উপাচার্য সেই প্রশ্নের জবাব দিয়েছেন
এই বিষয়ে 2019-এ একটি আইন পাশ হয়
উনি আমাদের মহামান্য রাজ্যপাল
সকালবেলায় ওনাকে প্রণাম করতে যেতে হয় বোধহয়
আমরা নির্বাচিত প্রতিনিধি তাই বোধহয় আমরা চাকর-বাকর
আমি ক’দিন কলকাতা, যাদবপুর, প্রেসিডেন্সি বিদ্যালয় গিয়েছি?
আমি কখনও বিশ্ববিদ্যালয়ের বিষয়ে হস্তক্ষেপ করি না
এই সমস্ত বিষয় নিয়ে গতকাল রাজ্যপালের সঙ্গে আমার কথা হয়েছে
উপাচার্যরা ভার্চুয়াল বৈঠকে না গেলে ভয়ঙ্কর হবে বলেছিলেন রাজ্যপাল
উপাচার্যরা ট্রেড ইউনিয়ন করছেন বলেও কটাক্ষ করেছেন রাজ্যপাল
রাজ্যপালকে অনুরোধ করব উপাচার্যদের সম্মান করুন
উপাচার্যদের বিরুদ্ধে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হলে বাংলা গর্জে উঠবে
প্রশাসন চালানোটা রাজ্য সরকারের দায়িত্ব, সরকার সেটা করবে
রাজ্যপাল হিসেবে ওনার দায়িত্ব সেটা করবেন
আমি শুধু বলব, শুভ বুদ্ধির উদয় হোক
একটু বেশি বাড়াবাড়ি হচ্ছে
অসহ্য ভাষা দংশন করছে
এই জিনিস বন্ধ হোক এটা আমি চাই
তাহলে আমরা গণতান্ত্রিক ভাবে, রাজনীতির উপায় সেই যুদ্ধ লড়ব এবং অবশ্যই শান্তি বজায় রাখব
পঞ্চানন বর্মা বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্যকে প্রকাশ করে রাজ্যপাল উত্তরবঙ্গের মানুষকে অসম্মান করেছেন, আদিবাসী সম্প্রদায়কে অসম্মান করেছেন
2017 তৎকালীন রাজ্যপালের সম্মতিতেই বিশ্ববিদ্যালয় আইন পাশ হয়
বিজেপি বিধায়কের মৃত্যু রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ড এটা আগে তিনি প্রমাণ করুন, তা না হলে পদত্যাগ করুন
উনি বিজেপি পার্টির মুখপাত্র হয়ে কথা বলছেন
অমিত শাহর থেকেও বেশি বিজেপির হয়ে কথা বলছেন
উনি ভালো করে খাওয়া-দাওয়া করুন, সুস্থ থাকুন, ভালো থাকুন






























































































































