কৃষ্ণাঙ্গদের বারবার কেন বর্ণবৈষম্যের শিকার হতে হয়, তার একাধিক কারণ তুলে ধরলেন মাইকেল হোল্ডিং। একটি চ্যানেলে তাঁর এই সাক্ষাৎকার মুহূর্তের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে সোশ্যাল মিডিয়ায়।
হোল্ডিংয়ের ধারণা, ছোটবেলা থেকেই একজনের মনে শ্বেতাঙ্গ-কৃষ্ণাঙ্গ ভেদাভেদ তৈরি করে দেওয়া হয়। এমনকি, যীশুকে শ্বেতাঙ্গ দেখানো নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন কিংবদন্তি এই ফাস্ট বোলার। এরই পাশাপাশি জুডাসকে কেন ধর্মীয় কাহিনিতে কৃষ্ণাঙ্গ দেখানো হয়েছে, তা নিয়েও প্রশ্ন আছে হোল্ডিংয়ের। বর্ণবৈষম্যে নিয়ে নিজের মতামত জানাতে গিয়ে হোল্ডিং বলেছেন , ‘‘বর্ণবৈষম্য শুরু হয় হাজার বছর আগে। আর বরাবরই শ্বেতাঙ্গ ও কৃষ্ণাঙ্গদের মধ্যে পার্থক্য গড়ে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে, কারা ভাল, কারা খারাপ।’’
তাঁর মতে, ‘শিক্ষাই পারে সমাজে পরিবর্তন আনতে। তার জন্য আমাদের ইতিহাসে ফিরতে হবে। লোকে বলে আমরা বর্ণবিদ্বেষী মনোভাব কাটিয়ে উঠেছি। আসলে তা নয়। লোককে শিক্ষিত না করলে সমাজে পুরনো রীতিই চলবে। আমরা সমানাধিকারে বিশ্বাসী।’
ওই অনুষ্ঠানে ইংল্যান্ডের প্রাক্তন অধিনায়ক নাসের হুসেন বলেছেন, ‘ছ’সপ্তাহ আগে চোখের সামনে একজনকে কৃষ্ণাঙ্গকে মেরে ফেলতে দেখেছি। স্বাভাবিক প্রতিক্রিয়ায় মুখ ঘুরিয়ে নিয়েছিলাম। কিন্তু জোর করে ফের তাকানোর চেষ্টা করি। এই ২০২০ সালে এসে কৃষ্ণাঙ্গদের জীবনের জন্য কালো ব্যাজ পরতে হচ্ছে?’
Sign in
Welcome! Log into your account
Forgot your password? Get help
Password recovery
Recover your password
A password will be e-mailed to you.






























































































































