কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমনকে একহাত নিলেন রাজ্যের অর্থমন্ত্রী অমিত মিত্র। বললেন মিথ্যাচার করছেন নির্মলা সীতারমন। দেশের জিডিপি তলানিতে এসে ঠেকেছে। গত ১১ বছরের সবথেকে বেশি জিডিপি কমেছে। এমন অবস্থা এর আগে দেশে আসেনি। দেশ গভীর সঙ্কটে এই সরকারের জন্য। আর সেই সঙ্কট থেকে মানুষকে দূরে রাখতেই মিথ্যাচারের আশ্রয় নিচ্ছেন কেন্দ্রের অর্থমন্ত্রী যা সত্যি দুর্ভাগ্যজনক। ডেটা না পাওয়ার কারণে নাকি গরিব রোজকার যোজনায় বাংলাকে যোগ করা যায়নি, বলে যা বলা হচ্ছে, তা সর্বৈব মিথ্যা। এটা রাজনৈতিক প্রতিহিংসা। ওদের কাছে চিঠি গিয়েছে, দেখুক ওরা। রাজ্যের অর্থমন্ত্রীর যুক্তি…
১. সত্যকে ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করছে কেন্দ্র
২. মৃত্যুর ক্ষতিপূরণের ভূমিকা নেই ভাগচাষির ভূমিকা নেই
৩. মুখে ভাত চাষিরাও ২ হাজার টাকা করে পায়
৪. কোভিড বাবদ এক টাকাও কেন্দ্রের তরফ থেকে আসেনি। আর বলা হচ্ছে ১০হাজার কোটি দেওয়া হয়েছে। তাঁকে ভুল তথ্য দেওয়া হয়েছে।
৫. পশ্চিমবঙ্গের সবচেয়ে বেশি কোভিড টেস্ট হচ্ছে
৬. সারা দেশকে জেলে পরিণত করতে চাইছে কেন্দ্র। কোটি কোটি টাকা খরচ করে তৈরি করছে ডিটেনশন সেন্টার
৭. অর্থমন্ত্রী বলছেন ফসল বিমা নাকি আমাদের নেই। অসত্য কথা। কোনও কৃষককে বিমার পয়সা এই রাজ্যে দিতে হয় না।
৮. পশ্চিমবঙ্গে বেকারত্বের হার ১৭%, দেশে ৩০%-এর বেশি
৯. আমফানে ১লক্ষ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। ১ হাজার কোটি টাকা দেওয়ার পরে আর কিছুই হাতে আসেনি।
১০. রিজার্ভ ব্যাঙ্ক সাড়ে ৬লক্ষ কোটি টাকা গচ্ছিত রেখে প্যাকেজ দিচ্ছে মাত্র ৩%!
১১. স্বাস্থ্য সাথী প্রকল্প নিয়ে যা বলা হয়েছে পুরোপুরি ভুল তথ্য। ৪৪ লক্ষ মানুষ ইতিমধ্যে এই প্রকল্পের নাম রেজিস্টার করেছেন।
অমিত মিত্র বলেন, ভারতবর্ষের অর্থমন্ত্রীর কথা মেপে বলা উচিত। কিন্তু যা বলে গেলেন একদিন আগে, তা আসলে মিথ্যাচার। এটা বিজেপি নেতার মতো বললেন দেশের অর্থমন্ত্রীর মতো নয়। মানুষ এ জিনিস ক্ষমা করবে না।






























































































































