শিলিগুড়ি শহর সহ শহরতলি ইতিমধ্যেই পরিদর্শন হয়ে গিয়েছে।এবার সীমান্ত পরিদর্শনে করলেন কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দলের সদস্যরা। শুক্রবার, তাঁরা প্রথমে বাংলা-বিহার সীমান্ত এবং পরে ইন্দো-নেপাল সীমান্ত পরিদর্শন করেন।
শনিবার সকালে তাঁরা চলে যান ভারত- বাংলাদেশ সীমান্তে। সেখানে গিয়ে প্রথমে বিএসএফের সঙ্গে বৈঠক সারেন। পরে সীমান্তের বাংলাবান্ধা জিরো পয়েন্ট পরিদর্শন করেন। শনিবার সকালে, রানিডাঙা এসএসবি ক্যাম্প থেকে সোজা পৌঁছে যান শিলিগুড়ির অদূরে ফুলবাড়ির ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে। বিএসএফ আধিকারিকরা প্রতিনিধি দলকে জিরো পয়েন্টে নিয়ে যান। ভারত-বাংলাদেশের সীমান্তে কী সমস্যা হচ্ছে? সেবিষয়েও আলোচনা হয়।
প্রতিনিধি দলের পক্ষে আশিস গাওয়াই জানান, “সীমান্তে এসে জানতে পারি এটা বন্ধ রয়েছে।এখান দিয়ে যানচলাচলও বন্ধ।রাজ্য সরকার মৌখিকভাবে জানিয়েছেন সীমান্ত বন্ধ রাখতে কিন্তু লিখিত নির্দেশ দেয়নি।কাস্টমস কিংবা বিএসএফ কারও কাছেই লিখিত নির্দেশ দেওয়া হয়নি। তাই ২০০কিলোমিটার বেশী যোগবানী হয়ে ঘুরে গাড়ি যাতায়াত করছে”।
অন্যদিকে রেড জোন নিয়ে বলেন, “কেন্দ্র সরকার তথ্য পেয়েই এইসব এলাকা রেড জোন করেছে। কী কারণে করা হয়েছে তা বিজ্ঞপ্তিতে লেখাও রয়েছে।সুতরাং এনিয়ে বিতর্কের কিছু নেই। এরপর প্রতিনিধি দল রানিডাঙায় ফিরে যায়।