করোনাযুদ্ধে লকডাউন দরকার।
আবার বাস্তব হল, এতে বহু পরিবার এবং সামগ্রিক আর্থিক কাঠামো বিপর্যস্ত হচ্ছে।
সবদিক মাথায় রেখে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বাস্তবমুখী কিছু ছাড়ের ঘোষণা করলেন।
প্রথমত, চূড়ান্ত বিপজ্জনক জায়গাগুলি ছাড়া এলাকাভিত্তিক দোকান খোলা ও বাস, ট্যাক্সি চালু।
দ্বিতীয়ত, সেসবেও যাতে নিয়মভাঙা ভিড় না হয়, তাতে গুরুত্ব। সমস্যা হলে বন্ধ।
তৃতীয়ত, ছমাসের আর্থিক পুনরুজ্জীবন প্যাকেজের প্রস্তুতি।
এখানকার আর্থসামাজিক পরিকাঠামোয় একেবারেই বাস্তবমুখী পদক্ষেপ মমতার।
তিনি লকডাউন সফল করাচ্ছেন।
চিকিৎসায় গুরুত্ব দিচ্ছেন।
আর আর্থিক কাঠামোর কথা ভেবে অতি সাবধানে কিছু ছাড় দিচ্ছেন।
এতে কিছু ব্যবসা, কর্মসংস্থানের সুবিধে হবে।
নিজেই বলেছেন,” শপিং মল, সেলুন, ফুটপাথের হকার এখনই চালু করা যাবে না। সকলকে একসঙ্গে সাহায্য সম্ভব না। সব ঠিক থাকলে ধাপে ধাপে হবে।”
এটা ঘটনা যে আর্থিক চাপ বাড়তে থাকলে মানুষ বিধ্বস্ত হয়ে যাবেন।
মুখ্যমন্ত্রী তাই পুলিশ প্রশাসনের দায়িত্বশীল প্রয়োগে চরম সাবধানতার সঙ্গে পরীক্ষামূলকভাবে আর্থিক স্রোত চালু রাখার ব্যবস্থা করছেন।
গ্রিন জোনে চাপ তুলনায় কম হলেও সাবধানতা জরুরি।
আর রেড জোনে তো সতর্কতা থাকবেই।






























































































































