সাপ্লায়ার তৃণমূল এমপির আত্মীয়! দুর্নীতির অভিযোগ দিলীপের

0
2

করোনা প্রতিরোধের রাজ্যের ব্যর্থতা, রেশন দুর্নীতি, বিজেপির নেতাকর্মীদের সঙ্গে বেআইনি আচরণ সহ নানা অভিযোগ তুলে রবিবার মৌন প্রতিবাদ দিবস পালন করল বিজেপি। প্রত্যেকে বাড়িতে বসে হাতে প্ল্যাকার্ড নিয়ে প্রতিবাদ জানালেন। সল্টলেকে নিজের বাসভবনে বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ, সায়ন্তন বসু প্রতিবাদ জানালেন। দিলীপ প্রতিবাদ মঞ্চ থেকে বেশ কিছু প্রশ্ন রাজ্য সরকারের দিকে ছুড়ে দেন। অভিযোগ করেন বেশ কিছু মেডিক্যাল অ্যাক্সেসারিজ সরবরাহ করছেন টিএমসি সাংসদের আত্মীয়। সেখানেই গণ্ডগোল। তাই এই সমস্যা বাড়ছে। এদিন সাত দফা অভিযোগ তোলেন দিলীপ। সেগুলি হলো—

১. করোনায় রাজ্যে মৃত ১৮। আর ৩৯ জনের রিপোর্ট কমিটির কাছে পাঠানো হয়। এই ৩৯ জনের দেহে করোনা ভাইরাস পাওয়া গিয়েছে? এদের শেষকৃত্য কোথায় হয়?

২. করোনাত বিরুদ্ধে লড়াইয়ে যারা লড়াই করছে সামনে থেকে, তাদের অন্যতম ডাক্তার, সাংবাদিকের মৃত্যু হয়েছে। এই আতঙ্ক কাটাতে সরকার কী পদক্ষেপ করেছে?

৩. শনিবার নিজামুদ্দিন ফেরত ১০৬জনকে হজ হাউস থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়। এদেরকে টেস্ট করা হয়েছে? এদের মধ্যে দুজন মারা গিয়েছে বলে শুনেছি। তাঁরা কী কোভিড ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা গিয়েছেন?

৪. কেন্দ্র বিনামূল্যে রেশন দেওয়ার জন্য চাল-ডাল পাঠিয়েছে। কিন্তু অধিকাংশ তা পাননি। কেন? খবর আছে ২০% চাল সরিয়ে রাখার পরিকল্পনা করা হয়েছে। এরজন্য ৪বার মিটিং হয়েছে। মন্ত্রীরাও সেই।মিটিংয়ে উপস্থিত ছিলেন।

৫. পিপি, কিটস নিয়ে নানা তথ্য আসছে। কিন্তু এর হিসাব বোঝা যাচ্ছে না। স্যানিটাইজার, মাস্ক, গ্লাভস সব কিছুর হিসাব প্রকাশ্যে দিক সরকার। একজন বড় নেতা যিনি আবার সাংসদ, তিনি চাপ দিয়ে নিজের আত্মীয়কে দিয়ে এগুলো সাপ্লাই করছেন। তাই সব গোলমাল হচ্ছে।

৬. রাজ্য জানাক তারা ঠিক কতো রেশনে জিনিস দেবে? মানুষ জানে না তারা কী পাবে। ওয়েবসাইটে কিছু নেই। টাকা দিয়ে কী মিলবে? বিনা অর্থে কী মিলবে তা জানানো হোক।

৭. এই অবস্থায় খাদ্য সচিবকে বলি দেওয়া হয়েছে। তা সত্ত্বেও রেশন ব্যবস্থা কেন স্বাভাবিক হলো না?

করোনা প্রতিরোধের রাজ্যের ব্যর্থতা, রেশন দুর্নীতি, বিজেপির নেতাকর্মীদের সঙ্গে বেআইনি আচরণ সহ নানা অভিযোগ তুলে রবিবার মৌন প্রতিবাদ দিবস পালন করল বিজেপি। প্রত্যেকে বাড়িতে বসে হাতে প্ল্যাকার্ড নিয়ে প্রতিবাদ জানালেন। সল্টলেকে নিজের বাসভবনে বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ, সায়ন্তন বসু প্রতিবাদ জানালেন। দিলীপ প্রতিবাদ মঞ্চ থেকে বেশ কিছু প্রশ্ন রাজ্য সরকারের দিকে ছুড়ে দেন। অভিযোগ করেন বেশ কিছু মেডিক্যাল অ্যাক্সেসারিজ সরবরাহ করছেন টিএমসি সাংসদের আত্মীয়। সেখানেই গণ্ডগোল। তাই এই সমস্যা বাড়ছে। সাত দফা অভিযোগ তোলেন তিনি।

১. করোনায় রাজ্যে মৃত ১৮। আর ৩৯ জনের রিপোর্ট কমিটির কাছে পাঠানো হয়। এই ৩৯ জনের দেহে করোনা ভাইরাস পাওয়া গিয়েছে? এদের শেষকৃত্য কোথায় হয়?

২. করোনাত বিরুদ্ধে লড়াইয়ে যারা লড়াই করছে সামনে থেকে, তাদের অন্যতম ডাক্তার, সাংবাদিকের মৃত্যু হয়েছে। এই আতঙ্ক কাটাতে সরকার কী পদক্ষেপ করেছে?

৩. শনিবার নিজামুদ্দিন ফেরত ১০৬জনকে হজ হাউস থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়। এদেরকে টেস্ট করা হয়েছে? এদের মধ্যে দুজন মারা গিয়েছে বলে শুনেছি। তাঁরা কী কোভিড ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা গিয়েছেন?

৪. কেন্দ্র বিনামূল্যে রেশন দেওয়ার জন্য চাল-ডাল পাঠিয়েছে। কিন্তু অধিকাংশ তা পাননি। কেন? খবর আছে ২০% চাল সরিয়ে রাখার পরিকল্পনা করা হয়েছে। এরজন্য ৪বার মিটিং হয়েছে। মন্ত্রীরাও সেই।মিটিংয়ে উপস্থিত ছিলেন।

৫. পিপি, কিটস নিয়ে নানা তথ্য আসছে। কিন্তু এর হিসাব বোঝা যাচ্ছে না। স্যানিটাইজার, মাস্ক, গ্লাভস সব কিছুর হিসাব প্রকাশ্যে দিক সরকার। একজন বড় নেতা যিনি আবার সাংসদ, তিনি চাপ দিয়ে নিজের আত্মীয়কে দিয়ে এগুলো সাপ্লাই করছেন। তাই সব গোলমাল হচ্ছে।

৬. রাজ্য জানাক তারা ঠিক কতো রেশনে জিনিস দেবে? মানুষ জানে না তারা কী পাবে। ওয়েবসাইটে কিছু নেই। টাকা দিয়ে কী মিলবে? বিনা অর্থে কী মিলবে তা জানানো হোক।

৭. এই অবস্থায় খাদ্য সচিবকে বলি দেওয়া হয়েছে। তা সত্ত্বেও রেশন ব্যবস্থা কেন স্বাভাবিক হলো না?

Corona update