দিল্লির নিজামুদ্দিন এলাকায় তবলিঘি জামাতের মার্কাজ থেকে ৪২৯১ জন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। দিল্লি, তেলেঙ্গানা, উত্তরপ্রদেশ, অন্ধ্র, তামিলনাডু সহ মোট ২৩ টি রাজ্যে করোনা সংক্রমণ ঘটেছে এই মার্কাজ থেকে। দেশে মোট সংক্রমণের ২১.৮% জামাত যোগের কারণে। তথ্য দিয়ে জানাল কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক। শনিবার ভারতের সর্বশেষ করোনা পরিস্থিতি ব্যাখ্যা করে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের যুগ্মসচিব লব আগরওয়াল ও আইসিএমআর ডিরেক্টর রমন গঙ্গাখেডকর জানিয়েছেন:
ভারতে বর্তমানে কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা ১৪,৩৭৮। মোট অ্যাকটিভ কেস ১১,৯০৬। মৃত্যুর সংখ্যা ৪৮০। এখনও পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ১৯৯২ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ৯৯১ জন এবং ৪৩ টি মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে।
দেশে এপর্যন্ত কোভিডে যতজন মারা গিয়েছেন তার মধ্যে ৮৩% ক্ষেত্রে কো-মরবিডিটি দেখা গিয়েছে। আগে থেকে ক্রনিক রোগ এইসব ক্ষেত্রে করোনা আক্রান্তের মৃত্যু ত্বরান্বিত করেছে।
গোটা দেশকে লাল, কমলা, সবুজ জোনে ভাগ করা এবং হটস্পট চিহ্নিত করার পর সংক্রমণ প্রায় ৪০ শতাংশ কমেছে। হটস্পট এলাকায় রাপিড অ্যান্টিবডি টেস্ট হবে।
ভারতে করোনা চিকিৎসায় হাইড্রোক্লোরোকুইনের ট্রায়াল স্টাডি ও তার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। জানিয়েছে আইসিএমআর।
দেশের সবকটি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে নতুন কোভিড ইমার্জেন্সি হেল্পলাইন চালু করা হচ্ছে।
গোটা দেশে করোনায় যাদের মৃত্যু হয়েছে তাদের ৭৫.৩% হলেন ষাটোর্ধ। তাই বয়স্ক নাগরিকদের সোশ্যাল ডিসটেন্সিং রাখা ও বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন জরুরি।
করোনা পরীক্ষার জন্য মোবাইল ব্লাড কালেকশনের ব্যবস্থা করা হচ্ছে।






























































































































