রাজ্যে গত ২৪ ঘন্টায় আরও চার জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গিয়েছে। তাঁরা করোনা পজিটিভ ছিলেন বলে হাসপাতাল সূত্রে খবর। তবে এই মৃত্যু কোভিড ১৯-এর কারণে কি না তা খতিয়ে দেখছে স্বাস্থ্য দফতরের বিশেষজ্ঞ কমিটি।
শনিবার রাতে এক করোনা আক্রান্তের মৃত্যু হয়েছে বাইপাসে ধারের একটি বেসরকারি হাসপাতালে। তবে, তিনি কিডনির সমস্যা নিয়ে ভর্তি হয়েছিলেন।
রবিবার সকালে সল্টলেকের একটি বেসরকারি হাসপাতালে মৃত্যু হয়েছে শেওড়াফুলির এক বাসিন্দার। তিনি করোনাভাইরাস পসিটিভ ছিলেন বলে পরিবার সূত্রে খবর।
এনআরএস এবং উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজে মৃত্যু হয়েছে দু’জনের। তাঁদেরও করোনার চিকিৎসা চলছিল বলে হাসপাতাল সূত্রে খবর।
উত্তরবঙ্গে প্রথম করোনা আক্রান্তের মৃত মহিলার সঙ্গে একই কোয়ারেন্টাইনে চিকিৎসা চলছিল ওই ব্যক্তির। ওই রেলকর্মীর মৃত্যুর খবর জানিয়েছে রেলওয়ে।
এনআরএস-এ ৩৪ বছর বয়সী যাঁর মৃত্যু হয়েছে, তিনি দেশ বা রাজ্যের বাইরে কোথাও যাননি বলে খবর। চিত্তরঞ্জন মেডিক্যাল, বেলেঘাটা আইডি হাসপাতাল ঘুরে সোমবার ভর্তি হন এনআরএস হাসপাতাল। শুক্রবার নমুনা পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়। রিপোর্ট আসার আগেই তাঁর মৃত্যু হয়। সূত্রে খবর, ওই রোগীর চিকিৎসারত চিকিৎসক, নার্স এবং স্বাস্থ্যকর্মী-সহ মোট ৫০ জনকে পাঠানো হয়েছে।
শনিবার, বিকেলের মেডিক্যাল বুলেটিন অনুযায়ী, মোট মৃতের সংখ্যা ৭। যার মধ্যে ৩ জন শুধুমাত্র করোনা আক্রান্ত হয়েই মৃত্যু হয়েছে। বাকি ৪ জন অন্যান্য রোগে আক্রান্ত ছিলেন। তবে তাঁরা করোনা পজেটিভও ছিলেন। তবে গত ২৪ ঘণ্টা যে ৪জনের মারা যাওয়ার খবর পাওয়া গিয়েছে, তাঁদের মৃত্যুর কারণ এখনও পর্যন্ত জানা যায়নি।





























































































































