মাধ্যমিকে আজব হুলিয়া নিয়ে পরীক্ষক মহলে চাঞ্চল্য। মধ্যশিক্ষা পর্ষদ এবার খাতা দেখার ক্ষেত্রে যে নিয়মনীতি করেছে, তাকে অবমাননাকর বলছেন পরীক্ষকরা। তার সবচেয়ে বড় উদাহরণ হলো বানান ভুলেও নম্বর কাটা যাবে না। সাহিত্যের পত্রে অর্থাৎ বাংলা বা ইংরেজিতে এমন নির্দেশ আসলে আত্মহননের সমান বলে মনে করছেন পরীক্ষকরা। তার সঙ্গে যে নিয়মগুলি যুক্ত হয়েছে সেগুলি নিয়েও বিস্তর প্রশ্ন–
১. বড় প্রশ্ন ঠিক লেখা হলে পুরো নম্বর দিতে হবে। না দিলে খাতাতেই তার কারণ লিখতে হবে।
২. প্রত্যেকটি উত্তরের নম্বর আলাদা বক্স করে লিখতে হবে। পর্ষদের বক্তব্য, চ্যালেঞ্জ করলে এক্ষেত্রে সুবিধা হয়। আর শিক্ষকরা বলছেন, এত সময় কোথায় পাব?
৩. আগে তিন খেপে খাতা জমা নেওয়া হতো। এবার ১৩ ও ২৪। ফলে ভুক হওয়ার সম্ভাবনা প্রবল।
একটি মহল বলছে, আগামী বছর ভোট। তার আগে পাশের হার বাড়ানোর এটা একটা পদ্ধতি পর্ষদের। এতে পড়ুয়াদের মান নামলেও কিছু যায় আসে না পর্ষদের।





























































































































