মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে চলছে জলাভূমি ও জলাশয় ভরাটের কাজ। যার শীর্ষে বারাকপুর। অভিযোগ, কিছু রাজনৈতিক নেতা ও পুলিশের প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ মদতে চলছে এই কাজ।
কল্যাণী এক্সপ্রেসওয়ের দুধার ধরে কাঁচরাপাড়া থেকে বেলঘরিয়ার মধ্যে গোটা দশেক জায়গায় কাজ চলছে। সস্তায় জমি কিনে সেগুলির জমির দাগ নম্বর বদল করে কাগজ কলমে চরিত্রের বদল ঘটিয়ে ভরাট করে চড়া দামে কেনাবেচা চলছে। বীজপুর থানার কাঁচরাপাড়া, হালিশহর,ও নৈহাটি থানা, খড়দহ থানার বিলাকান্দার পঞ্চায়েত এলাকায় চলছে ভরাট। নতুন নতুন পানশালা তৈরি হচ্ছে। ভাটপাড়া ও জগদ্দল থানার অন্তর্গত পুরসভা এলাকা, পানপুর কেউটিয়া পঞ্চায়েত, কাউগাছি ১ ও ২ নম্বর পঞ্চায়েত এলাকায় চলছে জলাভূমি ও জলাশয় ভরাট করে বসবাসের জন্য চড়া দামে জমি বিক্রির কাজ চলছে।
পুলিশ ভূমি দফতর, পুরসভা, পঞ্চায়েতের ঘাড়ে দোষ চাপাচ্ছে অভিযোগ। প্রশ্ন উঠছে কীভাবে দিনের পর দিন সমাজের ভারসাম্য নষ্ট করার কাজ দিনের পর দিন চলতে পারে? ভাটপাড়া এলাকায় ভরাটের অবস্থা নিয়ে থানার আধিকারিককে জানতে চাইলে তিনি বলেন “কেউ লিখিত অভিযোগ করেনি, করলে যাব, কেস করে দেব।” পুরসভার চেয়ারম্যান এবিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে চাননি।
আরও পড়ুন-রবীন্দ্রভারতীর ঘটনায় বিস্ফোরক তসলিমা





























































































































