নভেল করোনাভাইরাস বা কোভিড ১৯-এর সংক্রমণ যাতে ভারতের মত ঘন জনসংখ্যাবহুল দেশে ছড়িয়ে পড়তে না পারে সেজন্য শুরু থেকেই সতর্কতার পথে হাঁটতে চাইছে কেন্দ্রীয় সরকার। সরকারি স্তরে প্রচারের পাশাপাশি ব্যক্তিগতভাবেও সতর্কতার প্রচার করতে চাইছেন প্রধানমন্ত্রী। করোনা নিয়ে অকারণ প্যানিক করতে বারণ করা ছাড়াও তিনি আমজনতাকে বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ মানার অাবেদন করেছেন। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ মেনেই প্রধানমন্ত্রী মোদি ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ হোলি উপলক্ষ্যে জন সমাগম এড়ানোর আর্জি জানিয়েছেন। রোগের সংক্রমণ থেকে দূরে থাকতেই এই সাবধানতার কথা বলেছেন তাঁরা। মোদি ও অমিত শাহ নিজেরাও এবার তাই হোলি মিলন উৎসবে অংশ নেবেন না। দুই শীর্ষ নেতার এই উদ্যোগের পর বিজেপি সভাপতি জেপি নাড্ডা দলের সব রাজ্য সভাপতিকে নির্দেশ পাঠিয়েছেন, করোনা সংক্রমণ এড়াতে হোলি উপলক্ষ্যে গণ জমায়েত করা যাবে না।
যদিও রাজনৈতিক মহলের একাংশের মতে, শুধু করোনাই কারণ নয়। সাম্প্রতিক দিল্লি দাঙ্গার পর ক্ষতিগ্রস্তদের সহমর্মিতার বার্তা দিতেই হোলি উৎসবে যোগদান বাতিল করলেন মোদি, শাহ।































































































































