সমস্যা একটি হনুমান চল্লিশা। আর সে নিয়ে বইমেলার শেষদিনে সাময়িক উত্তেজনা। বিশ্ব হিন্দু পরিষদের ৩৭০ নম্বর স্টল থেকে বিনা মূল্যে হনুমান চল্লিশা দেওয়া শুরু হয়। অভিযোগ, সে নিয়ে অভিযোগ জানান এক পুলিশ কর্তা। কিন্তু পরিষদের স্টলের সদস্যরা তা শুনতে চাননি। রাজীব বিশ্বাস নামে এক সদস্যের স্পষ্ট কথা, মেলায় বিনা মূল্যে কোরান, বাইবেল দেওয়া হতে পারে, তাহলে হনুমান চল্লিশা নয় কেন? এ তো পুলিশের এক পেশে ভূমিকা। সকলে ধর্ম প্রচার করতে পারবে, আর আমরা নয় কেন? এ নিয়ে সাময়িক উত্তেজনা তৈরি হয়। বারবার স্লোগান ওঠে। তবে অবস্থা কখনই আয়ত্তের বাইরে যায়নি।
বই মেলা শুরু হওয়ার আগেই বইমেলায় সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন ও এনআরসির বিরোধিতার আঁচ পড়তে পারে, এমনটা আশঙ্কা করেছিল রাজ্য প্রশাসন৷ তার জন্য বইমেলায় অতিরিক্ত পুলিশও মোতায়েন রাখা হয়েছিল৷ কিন্তু নিরাপত্তা আঁটোসাঁটো থাকা সত্ত্বেও মেলার শেষ দু’দিন উত্তেজনা ছড়িয়ে কটা অবশ্যই একটা খারাপ দিক। কারণ, অতীতে বইমেলাকে কেন্দ্র করে এরকম রাজনৈতিক উত্তেজনা-অশান্তি ও বিতর্ক কোনওদিন হয়নি। সে দিক থেকে এবার বইমেলা ব্যতিক্রমী বলাই চলে।




























































































































