কৃষ্ণগঞ্জের তৃণমূল কংগ্রেস বিধায়ক সত্যজিৎ বিশ্বাস খুনে ভবানী ভবনে জেরার মুখে পড়লেন রাণাঘাটের বিজেপি সাংসদ জগন্নাথ সরকার। শনিবার সকালে ভবানী ভবনে আসেন সাংসদ। দীর্ঘ চার ঘন্টা জেরার পর বেরিয়ে এসে তিনি বলেন, আমি চেষ্টা করেছি ওনারা যা জানতে চেয়েছেন তার উত্তর দিতে। এটা পুরোটাই রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। কাল ফের তাঁকে ডেকে পঠানো হয়েছে।
গত বছর সরস্বতী পুজোর দিন খুন হন কৃষগঞ্জের বিধায়ক সত্যজিৎ বিশ্বাস। প্রাথমিকভাবে এফআইআরে নাম ছিল না সাংসদের। সিআইডি চার্জশিটে জগন্নাথের নাম যোগ করে। পুলিশ জানায় সাংসদের বিরুদ্ধে তদন্তের প্রয়োজন আছে। রানাঘাট থানা দাবি মঞ্জুর করে জানায় ২০ মার্চের মধ্যে আদালতে তদন্ত রিপোর্ট জমা দিতে। এই অবস্থায় গ্রেফতারের আশঙ্কায় জগন্নাথ সরকার হাই কোর্টে আগাম জামিনের আবেদন করেন। গতকাল, শুক্রবার শুনানি হয়। সেখানে রাজ্যের আইনজীবীর অভিযোগ, একটি কল রেকর্ড তাঁদের হাতে এসেছে। এছাড়া অভিযুক্তরাও সাংসদের নাম নিয়েছে। সাংসদের আইনজীবীরা বলেন, রাণাঘাট আদালতের নির্দেশের ভুল ব্যাখ্যা করা হচ্ছে। বিচারপতি জয়মাল্য বাগচি ও বিচারপতি শুভ্রা ঘোষের বেঞ্চ জানায়, ২৮ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত গ্রেফতার করা যাবে না জগন্নাথ সরকারকে। তাঁকে সিআইডির জেরার মুখোমুখি হতে হবে। তাঁকে জেরা করা যাবে ৮, ৯ ও ১৫, ১৬ ফেব্রুয়ারির মধ্যে। সময় সকাল ১০টা থেকে ৪টে অবধি।





























































































































