এই নন্দীগ্রামেই বামফ্রন্টের পতন হয়েছিল। এবার এখান থেকেই পতন শুরু হবে তৃণমূল কংগ্রেসেরও। গণতন্ত্রকে ধ্বংস করে বিজেপিকে সেই সুযোগ করে দিল তৃণমূল। নন্দীগ্রামে অভিনন্দন যাত্রায় বাধা পেয়ে অন্য রাস্তায় মিছিল করতে বাধ্য হওয়ার পরেই আক্রমণাত্মক দিলীপ ঘোষ। বিজেপি রাজ্য সভাপতির হুঁশিয়ারি, আজ ফিরে যাচ্ছি, তবে আবার আসব। সেদিন ঢুকব নন্দীগ্রামে।
দিলীপ রাজ্য সরকারকে আক্রমণ করেন অন্য দিনের মতোই। বলেন, আমরা মিছিলের জন্য অনুমতি চাইতে গেলে পাই না। পুলিশ দলদাসে পরিণত হয়েছে। আমরা ১৫দিন আগে চিঠি দিয়েছি। অনুমতি দেয়নি। আমার সামনে আমার দলের জেলা সভাপতি, সম্পাদককে পুলিশ লাঠি পেটা করছে। আমরা কিন্তু আইন মেনে ফিরে গিয়েছি। এত সমর্থক ছিল যে চাইলেই আমরা পুলিশের কর্ডন ভাঙতে পারতাম। কিন্তু তা করিনি। কারণ, আমরা আইন মানি।
দিলীপ এদিন ফের তাঁর শুট আউট প্রসঙ্গ উত্থাপন করে বলেন, যাদের দাঁত থাকে না, তাদের মাংসও ভাল লাগে না। আমি বলেছি, যারা মানুষের সম্পত্তি ধ্বংস করেছে তাদের গুলি করে মারা উচিত। কারা প্রতিবাদ করছে, যারা সিদ্ধার্থ রায়ের আমলে একের পর এক খুনের সময় তাঁকে সমর্থন করেছিলেন, তাদের হঠাৎ বিবেক উদয় হয়েছে।





























































































































