রাঁচির মোরাবাদি মাঠে ঝাড়খণ্ড মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেনের শপথে মধ্যমণি অবশ্যই বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বারো ঘন্টা আগেই মমতা রাঁচী চলে গিয়েছিলেন। কথা হয়েছিল হেমন্তের সঙ্গে। মমতাকে প্রণাম করে আশীর্বাদ নেন হেমন্ত। আর রবিবার সকাল থেকে আসেন একে একে বিরোধী নেতা, মুখ্যমন্ত্রীরা। মঞ্চে দাঁড়িয়েই রাহুল গান্ধীর সঙ্গে মমতার প্রাথমিক সৌজন্য বিনিময়। তারপর ছোট্ট আলোচনা। নিশ্চিতভাবে সেখানে এনআরসি-সিএএ বিরোধী আন্দোলনের মুখবন্ধ হয়ে যায়। মুখ্যমন্ত্রীর এক পাশে বসেছিলেন ডিএমকে নেতা এম কে স্ট্যালিন এবং ছত্তিশগড় মুখ্যমন্ত্রী ভূপেশ বাঘেল। অনেকটা সময় ধরেই দুজনের মধ্যে আলোচনা চলে। হেমন্তের মন্ত্রিসভার শপথের পর সব বিরোধী নেতৃত্ব হাতে হাত মিলিয়ে বিরোধী ঐক্যের ছবি তুলে ধরেন। এনআরসি-সিএএ নিয়ে পশ্চিমবঙ্গ থেকে প্রথম আওয়াজ তুলেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই আওয়াজ ছড়িয়ে পড়ে অন্য রাজ্যে। আর ঝাড়খণ্ডের মাটিতে সেই বিরোধী আন্দোলন কার্যত সর্বভারতীয় রূপ নিল। হেমন্ত এই দিনটিকে সংকল্প দিবস হিসাবে ঘোষণা করেছেন।
































































































































