নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনের প্রতিবাদে গোটা দেশ উত্তাল হলেও সবথেকে শোচনীয় পরিস্থিতি যোগীর রাজ্য উত্তরপ্রদেশের। পুলিশের গুলিতে প্রাণ হারিয়েছেন আপাতত ২১জন সাধারণ মানুষ। রাজ্যের এক–তৃতীয়াংশ অংশে ইন্টারনেট বন্ধ। গুলি চালিয়ে পরিস্থিতি সামাল দিতে হচ্ছে উত্তরপ্রদেশের অজয় বিস্ত সরকারকে৷
উত্তরপ্রদেশের হিংসা এবং পুলিশের গুলিতে মৃত্যুর ঘটনার এবার বিচারবিভাগীয় তদন্তের দাবি জানালেন অনুরাগ কাশ্যপ, অর্পনা সেনের মতো বিশিষ্টরা। দিল্লিতে সাংবাদিক সম্মেলন করেন মহম্মদ জেশান আয়ুব এবং অভিনেত্রী স্বরা ভাস্কর। সেখানেই তাঁরা অনুরাগ, অপর্না–সহ একাধিক ব্যক্তিত্বের সই করা চিঠিটি পড়ে শোনান। প্রতিবাদের নামে হিংসাকে তাঁরা কখনই সমর্থন করেন না। একথা জানানোর পাশাপাশি তাতে উত্তরপ্রদেশের হিংসার ঘটনা উল্লেখ করে গোটা ঘটনায় নিরপেক্ষ বিচারবিভাগীয় তদন্তের দাবি জানানো হয়েছে।
তাঁদের মতে, সাধারণ মানু্ষের স্বাধীন এবং শান্তিপূর্ণভাবে বিক্ষোভ দেখানোর অধিকার খর্ব হয়েছে উত্তরপ্রদেশে। অবিলম্বে স্বতঃস্ফূর্তভাবে গোটা ঘটনার নিরপেক্ষ বিচারবিভাগীয় তদন্তের নির্দেশ দিক আদালত, এমনটাই দাবি জানান অপর্নারা।
এছাড়াও তাঁরা মনে করছেন, উত্তরপ্রদেশে এতজনের মৃত্যুর জন্য দায়ী যোগী সরকারই। মূলত একটি নির্দিষ্ট সম্প্রদায়ের মানুষজনকে উদ্দেশ্য করেই এই হিংসা ঘটানো হয়েছে। ওই চিঠিতে মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তোলা হয়েছে৷































































































































