মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ইমপিচমেন্টের পক্ষে সায় দিয়ে দিল হাউজ অব রিপ্রেসেন্টেটিভ। তাঁকে ইমপিচ করা হবে কি না তা নিয়ে হাউস অব রিপ্রেসেন্টেটিভে ১১ ঘণ্টা টানা বিতর্ক হয়। সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোটই যায় ইমপিচমেন্টের পক্ষে। ট্রাম্প তৃতীয় মার্কিন প্রেসিডেন্ট যিনি সেনেটে ইমপিচমেন্টের মুখোমুখি হতে চলেছেন।
ক্ষমতার অপব্যবহার, কংগ্রেসের কাজে বাধা দেওয়া, ইউক্রেনকে সেনা সহযোগিতায় বাধা এবং প্রাক্তন ভাইস প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের বিরুদ্ধে তদন্ত চালানোর জন্য প্রশাসনকে চাপ দেওয়া সহ একাধিক অভিযোগ উঠেছে মার্কিন প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে। মোট ২৩০টি ভোট পড়ে হাউজ অব রিপ্রেসেন্টেটিভে। ১৯৭টি ভোটই গিয়েছে ট্রাম্পের ইমপিচমেন্টের পক্ষে। এখানে ডেমোক্র্যাটরাই সংখ্যাগরিষ্ঠ। ফলে রিপাবলিকানরা পাত্তা পাননি। এখন পুরো বিষয়টাই নির্ভর করছে সেনেটের উপর। সেখানেও যদি ট্রাম্পের বিপক্ষে ভোট যায়, তা হলে সরে যেতে হতে পারে মার্কিন প্রেসিডেন্টকে।
ইমপিচমেন্টের পাশ হয়ে যাওয়ায় ক্ষুব্ধ ট্রাম্প। নিজের টুইটার হ্যান্ডেলে তিনি লেখেন, “আমি সম্পূর্ণ মিথ্যার শিকার। এটা আমেরিকার উপর, রিপাবলিকানদের উপর আক্রমণ।” হাউজ যখন ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ইমপিচমেন্ট আনছিল, তখন তিনি মিশিগানের ব্যাটল ক্রিক অ্যারেনায় সভা করছিলেন। সেখানে তিনি বলেন, এই ইমপিচমেন্ট এনে ডেমোক্র্যাটরা আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত নিচ্ছে। এর আগে ১৮৬৮ ও ১৯৯৮-তে ইমপিচ করা হয়েছিল দুই মার্কিন প্রেসিডেন্ট অ্যান্ড্রু জনসন ও বিল ক্লিনটনকে।
আরও পড়ুন-NRC বিরোধী মিছিলে অপর্ণা-কৌশিক




























































































































