অবসাদ থেকেই আত্মহত্যা। পড়াশোনা নিয়ে বকুনি খেয়ে আত্মহত্যার পথ বেছে নিল ১২ বছরের এক বালক। মৃত বালকের নাম রোহন রায়।
পরিবারের লোকজন ওই বালকের সঙ্গে তার বড় দাদার তুলনা টেনে তাকে বকত। সেই অভিমান থেকেই মায়ের শাড়ি জড়িয়ে আত্মহত্যা করেছে সে। মঙ্গলবার রাতে তার ঘরের মধ্যে থেকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেহ উদ্ধার করা হয়। তাকে স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে গেলে মৃত বলে ঘোষণা করে চিকিৎসকেরা।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, দক্ষিণ কলকাতার নাকতলা হাই স্কুলের ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্র রোহন। বেশ কয়েকদিন আগে তাকে পড়াশোনার জন্য বকুনি দেওয়া হয়। তারপর রোহনের পরিবারের লোকজনকেও জানানো হয়। তারপর কিছুদিন আগেও তার বাড়িতে শাসন করা হয়। মঙ্গলবার রাতে ফের তাকে তার পড়াশোনা নিয়ে শাসন করে পরিবারের সদস্যরা। সে ঘরে গিয়ে দরজা বন্ধ করে দ্যে। তারপর বাড়ির লোক সারা না পেয়ে রোহনের দাদা দরজা ভেঙে ভিতরে ঢুকলে ঝুলন্ত অবস্থায় তাকে দেখা যায়। দেহটি ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে। ইতিমধ্যেই পরিবারের সদস্যদের জিজ্ঞাসাবাদ করেছে।
আরও পড়ুন-অভিনব কায়দায় সোনা পাচার, স্তম্ভিত শুল্ক দফতরের আধিকারিকরা






























































































































